অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

ঢাকার বস্তি এলাকায় টিকাদান কর্মসূচী শুরু


ঢাকার বনানীর কড়াইল বস্তিতে কোভিড-১৯ এর অ্যাস্ট্রাজেনেকা/অক্সফোর্ড ভ্যাকসিনের ডোজ নেওয়ার জন্য লোকেরা অপেক্ষা করছে। (ছবি-এএফপি/সালাহউদ্দিন আহমেদ)
ঢাকার বনানীর কড়াইল বস্তিতে কোভিড-১৯ এর অ্যাস্ট্রাজেনেকা/অক্সফোর্ড ভ্যাকসিনের ডোজ নেওয়ার জন্য লোকেরা অপেক্ষা করছে। (ছবি-এএফপি/সালাহউদ্দিন আহমেদ)

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে ঢাকার বস্তি এলাকায় মঙ্গলবার থেকে টিকাদান কর্মসূচী শুরু করেছে বাংলাদেশ

সরকার। মঙ্গলবার রাজধানীর ঢাকার সর্ববৃহৎ কড়াইল বস্তির বাসিন্দাদের টিকাদানের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের শুরু হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন পর্যায়ক্রমে ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য শহরের বস্তিতেও এই টিকাদান

কর্মসূচী শুরু হবে। কড়াইল বস্তির টিকাদান কেন্দ্র পরিদর্শনে আসেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা। তিনি সাংবাদিকদের জানান আজকে এখানে ১৫ হাজার টিকা এসেছে।আগামীকা থেকে ২০ হাজার করে টিকা মজুত থাকবে বলে উল্লেখ করে তিনি জানিয়েছেন সপ্তাহব্যাপী টিকাদান কর্মসূচি চলবে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের টিকাদান কর্মসূচির পরিচালক অধ্যাপক ডা. শামসুল হক সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন আগে বিভিন্ন জায়গায় টিকাদান কর্মসূচি পরিচালনা করলেও বস্তি এলাকায় টিকা সেভাবে দেওয়া হয় নাই। তিনি বলেন কড়াইল বস্তিতে তিন লাখের মতো মানুষ আছে যাদের অনেকেই টিকা নিয়েছেন এবং যারা নেন নাই তাঁদেরকে টিকা দেওয়া হবে। তবে তিনি বলেছেন ১৮ বছরের বেশি বয়সীদেরই টিকা দেওয়া হবে, এর নিচে নয়।

যারা নিবন্ধন করেন নাই তাদের কীভাবে টিকা দেওয়া হবে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা বলেন এখানে উপস্থিতির ভিত্তিতেই যারা আসবেন তাঁদের অন স্পট নিবন্ধন করানো হবে। তিনি বলেন এর আগেও অনেক জায়গায় যারা নিবন্ধন করেন নাই তাঁদের এনআইডি অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদের মাধ্যমেই নিবন্ধন করিয়ে টিকা দেওয়া হয়েছে।

এর আগে সোমবার এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বস্তি এলাকায় টিকাদান কর্মসূচি শুরুর কথা জানিয়েছিলেন। তিনি বলেন দেশে করোনা সংক্রমণ কমার অন্যতম কারণ হল মানুষকে যথা সম্ভব দ্রুত টিকা প্রদান। তিনি বলেন ইতিমধ্যেই প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে ৫ কোটিরও বেশি মানুষকে এবং দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে ৩ কোটির বেশি মানুষকে।

মঙ্গলবার রাজধানীর ঢাকার সর্ববৃহৎ কড়াইল বস্তির বাসিন্দাদের টিকাদানের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের শুরু হয়েছে।স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন পর্যায়ক্রমে ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য শহরের বস্তিতেও এই টিকাদান

কর্মসূচী শুরু হবে। কড়াইল বস্তির টিকাদান কেন্দ্র পরিদর্শনে আসেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা।তিনি সাংবাদিকদের জানান আজকে এখানে ১৫ হাজার টিকা এসেছে।আগামীকাল থেকে ২০ হাজার করে টিকা মজুত থাকবে বলে উল্লেখ করে তিনি জানিয়েছেন সপ্তাহব্যাপী টিকাদান কর্মসূচি চলবে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের টিকাদান কর্মসূচির পরিচালক অধ্যাপক ডা. শামসুল হক সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন আগে বিভিন্ন জায়গায় টিকাদান কর্মসূচি পরিচালনা করলেও বস্তি এলাকায় টিকা সেভাবে দেওয়া হয় নাই। তিনি বলেন কড়াইল বস্তিতে তিন লাখের মতো মানুষ আছে যাদের অনেকেই টিকা নিয়েছেন এবং যারা নেন নাই তাঁদেরকে টিকা দেওয়া হবে। তবে তিনি বলেছেন ১৮ বছরের বেশি বয়সীদেরই টিকা দেওয়া হবে, এর নিচে নয়।

যারা নিবন্ধন করেন নাই তাদের কীভাবে টিকা দেওয়া হবে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা বলেন এখানে উপস্থিতির ভিত্তিতেই যারা আসবেন তাঁদের অনস্পট নিবন্ধন করানো হবে। তিনি বলেন এর আগেও অনেক জায়গায় যারা নিবন্ধন করেন নাই তাঁদের এনআইডি অথবা জন্ম নিবন্ধদ সনদের মাধ্যমেই নিবন্ধন করিয়ে টিকা দেওয়া হয়েছে।

এর আগে সোমবার এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বস্তি এলাকায় টিকাদান কর্মসূচি শুরুর কথা জানিয়েছিলেন। তিনি বলেন দেশে করোনা সংক্রমণ কমার অন্যতম কারণ হল মানুষকে যথা সম্ভব দ্রুত টিকা প্রদান। তিনি বলেন ইতিমধ্যেই প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে ৫ কোটিরও বেশি মানুষকে এবং দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে ৩ কোটির বেশি মানুষকে।

XS
SM
MD
LG