সীমান্তে ইয়াবাসহ মাদকদ্রব্য, অস্ত্র, নারী, শিশু পাচারসহ সব ধরনের আন্ত:সীমান্ত অপরাধ প্রতিরোধ এবং সীমান্তে নিরাপত্তা রক্ষায় সহযোগিতা ও তাৎক্ষণিক তথ্য আদান-প্রদানে একমত পোষণ করেছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী- বিজিবি ও বিজিপি।
ঢাকা থেকে বিস্তারিত জানিয়েছেন আমীর খসরু।
এই দুই বাহিনীর উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের ৪ দিনব্যাপী বৈঠক বৃহস্পতিবার ঢাকায় শেষ হয়েছে। আর এতে ওই ঐকমত্য হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির পক্ষ থেকে পলাতক ও ফেরারী থাকা মাদক ব্যবসায়ীদের একটি তালিকা মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে তালিকায় কতোজনের নাম রয়েছে তা জানানো হয়নি। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মাদক, বিশেষ করে ইয়াবা ট্যাবলেট মিয়ানমারের দিক থেকে বাংলাদেশে আসায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। বৈঠকে সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমারের নাগরিকদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ, সীমান্তে ও নোম্যান্সল্যান্ডে গুলি চালানো বন্ধ করা, সীমান্তে পুতে রাখা ল্যান্ড- মাইন অপসারণ এবং আকাশ সীমা লংঘন বন্ধের মিয়ানমারের প্রতি আহবান জানানো হয়েছে।