অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

বাইডেন জমানায় ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক উচ্চতায় পৌঁছাবে


নিরাপত্তা বিশ্লেষক শাফকাত মুনীর মনে করেন জো বাইডেনের জমানায় ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক আরো উচ্চতায় পৌঁছাবে। কারণ, দু’দেশেরই এখানে স্বার্থ রয়েছে। বিশেষ করে ইন্দো-প্যাসিফিকে বাংলাদেশের অবস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক শাফকাত মুনীর মনে করেন জো বাইডেনের জমানায় ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক আরো উচ্চতায় পৌঁছাবে। কারণ, দু’দেশেরই এখানে স্বার্থ রয়েছে। বিশেষ করে ইন্দো-প্যাসিফিকে বাংলাদেশের অবস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নয়া প্রশাসনের সঙ্গে এখনই বাংলাদেশকে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। বাংলাদেশকে তার ভূ-কৌশলগত রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে উদীয়মান সেটা মার্কিন সরকার ও জনগণের কাছে নতুনভাবে উপস্থাপন করতে হবে।

শাফকাত মুনীরের ধারণা বা বিশ্বাস বাইডেন প্রশাসন রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারেন। তার কারণ হচ্ছে এ বছরের মার্চে জো বাইডেন একটি প্রবন্ধ লিখেছেন। সেটা যদি আমরা বিশ্লেষণ করি সেখানে কিন্তু তিনি পরিষ্কার বলেছেন- মানবাধিকার, গণতন্ত্র, দুর্বলের প্রতি সবলের অত্যাচার এই বিষয়গুলোকে পরিহার করার আহ্বান জানাবেন। তিনি বলেন, এখনই বাংলাদেশকে উদ্যোগ নিতে হবে। আমাদের উচিত হবে বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে একদম ঊষালগ্নে যোগাযোগ স্থাপন করা। যাতে আমরা আমাদের সমস্যাগুলোকে বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরতে পারি। বিশ্বকে বুঝতে হবে বাংলাদেশ এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে জায়গা দিয়েছে যা নিঃসেন্দেহে একটি দৃষ্টান্তমূলক ব্যাপার। তিন বছর ধরে বাংলাদেশে রয়েছে, নানা সমস্যাও তৈরি করছে। দ্রুত যাতে এরা দেশে ফিরে যেতে পারে এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রের একটা ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন এই আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

চীনের সঙ্গে বাইডেন প্রশাসনের সম্পর্ক কেমন হবে জানতে চাইলে শাফকাত মুনীর বলেন, বলাটা খুবই দুষ্কর। যদিও প্রতিটি নতুন প্রশাসন চায় চমক সৃষ্টি করতে। ধারণা করা যায়, বাইডেন প্রশাসন চাইবে চীনের সঙ্গে সম্পর্কটা যে একটা হোস্টাইল লেভেলে আছে সেটা থেকে তাপমাত্রা কিছুটা কমাতে। ঢাকা থেকে মতিউর রহমান চৌধুরী

please wait

No media source currently available

0:00 0:03:18 0:00
সরাসরি লিংক


XS
SM
MD
LG