চীন মিয়ানমারের ভেতর দিয়ে গত মাসে একটি নতুন বাণিজ্য পথের উদ্বোধন করেছে। ঐ বাণিজ্য পথে থাকছেরেলপথ, সড়কপথ নৌ-চলাচল। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো হয়ে ভারত মহাসাগরে এবং পশ্চিম দিকে পৌঁছানোর বিষয়ে এ হচ্ছে বেইজিংয়ের দৃঢ় সংকল্পেরই প্রতিফলন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, চীন এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দূরত্বকে কমিয়ে আনার জন্য বেইজিংয়ের উদ্যোগে বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে Belt and Road ইনেশিয়েটিভের ব্যানারে পরিবহন চ্যানেলগুলির ক্রমবর্ধমান নেট ওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত করে চীন তাঁর নিজের প্রভাবকে ঐ অঞ্চলে আরও একধাপ বাড়িয়ে তুলছে।
তারা আরও বলেন, নতুন ঐ বাণিজ্য পথটি আসলে সফল হবে কিনা মিয়ানমার জুড়ে নতুন রেল লাইন স্থাপন করা হবে কিনা এবং সেটা কখন করা হবে তার উপরে নির্ভর করে। ১ লা ফেব্রুয়ারী অভ্যুত্থানের পর থেকে দেশটি যে সহিংস অস্থিরতা দিকে ধাবিত হয়েছে তাতে এই চ্যালেঞ্জ আরও কঠিন হয়ে উঠেছে।