অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

বাংলাদেশের অধস্তন আদালত তদারকিতে ৮ বিচারপতির মনিটরিং কমিটি


মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। (ছবি- অ্যাডোবে স্টক)
মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। (ছবি- অ্যাডোবে স্টক)

দেশের আটটি বিভাগের জন্য হাইকোর্টের আটজন বিচারপতিকে দায়িত্ব দিয়ে অধস্তন আদালত তদারকি কমিটি (মনিটরিং কমিটি ফর সাবঅর্ডিনেট কোর্টস) গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. গোলাম রব্বানী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রধান বিচারপতি দেশের প্রত্যেক বিভাগের জন্য হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতিকে মনোনয়ন দিয়ে পৃথক আটটি মনিটরিং কমিটি ফর সাবঅর্ডিনেট কোর্টস গঠন করেছেন।

যেখানে ঢাকা বিভাগে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম, খুলনা বিভাগে বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, বরিশাল বিভাগে বিচারপতি জাফর আহমেদ, চট্রগ্রাম বিভাগে বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা, সিলেট বিভাগে বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান, রংপুর বিভাগে বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিন, ময়মনসিংহ বিভাগে বিচারপতি মো. জাকির হোসেন ও রাজশাহী বিভাগে বিচারপতি মো. আখতারুজ্জামানকে এই মনিটরিংয়ের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।

এছাড়া আট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আটজন বিচারপতিকে সার্বিক সহায়তা দিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত আটজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা হলেন-ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. আব্দুছ সালাম (ঢাকা), সহকারী রেজিস্ট্রার সানজিদা সরওয়ার (খুলনা) সহকারী রেজিস্ট্রার মো. সুলতান সোহাগ উদ্দিন (বরিশাল), সহকারী রেজিস্ট্রার মিটফুল ইসলাম (চট্টগ্রাম), সহকারী রেজিস্ট্রার মো. হারুন রেজা (সিলেট), রেজিস্ট্রার জেনারেলের একান্ত সচিব জীবরুল হাসান (রংপুর), সহকারী রেজিস্ট্রার মো. হায়দার আলী (ময়মনসিংহ), সহকারী রেজিস্ট্রার মো. ওমর হায়দার (রাজশাহী)।

এর আগে দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী গত ২ জানুয়ারি বলেছিলেন, "দেশের অধস্তন আদালতে মামলা জট নিরসন তথা বিচার প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা এবং গতিশীলতা আনার লক্ষ্যে আটটি বিভাগে একজন করে হাইকোর্টের বিচারপতিকে প্রধান করে মনিটরিং সেল গঠন করা হবে। প্রতিমাসে আমি তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে প্রতিবেদন গ্রহণ করবো।"

XS
SM
MD
LG