জুলাইয়ের শেষে শিশুদের করোনা টিকা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ডা. খুরশিদ আলম।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, “৫ থেকে ১১ বছরের শিশুদের টিকা আলাদা। এটা পয়েন্ট টু এমএলের ডোজ। এই টিকার ভায়াল ও সিরিঞ্জ আলাদা। চলতি মাসের শেষে আমাদের বেশ কিছু টিকা ও সিরিঞ্জ এসে পৌঁছাবে। আমরা আশা করছি, চলতি মাসের শেষে শিশুদের করোনার টিকা প্রয়োগ শুরু করা যাবে।”
মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বুস্টার ডোজ কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ কথা বলেন।
ডা. খুরশিদ আলম বলেন, “শিশুদের করোনা টিকার বিষয়ে আমরা ইতোমধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছি। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে একটি সভা হবে। এরপর একযোগে সারা দেশে কার্যক্রম শুরু করব। প্রাথমিকভাবে, ঢাকা থেকে এই কার্যক্রম শুরু হবে।”
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজি বলেন, “বুস্টার ডোজ নিতে মানুষের আগ্রহ কম লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কারণ করোনা এখন মারাত্মক সংক্রমণ ঘটাচ্ছে না। আগে যে ভয়াবহতা ছিল, প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ নেয়ার পরে সেই ভয়াবহতা না থাকায়, আমরা মানুষের মধ্যে বুস্টার ডোজ নেয়ার আগ্রহ কম দেখছি।”
ডিজি ডা. খুরশিদ আলম বলেন, “আমরা চেষ্টা করছি প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে বুস্টার ডোজের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়তে। মিডিয়া এক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।”