অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

অ্যাঙ্গোলায় ৩শ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় পিংক ডায়মন্ড আবিষ্কৃত


লুকাপা ডায়মন্ড কোম্পানির সরবরাহ করা এই ছবিটিতে অ্যাঙ্গোলার লুলো থেকে আবিষ্কৃত ১৭০ ক্যারেটের গোলাপি হীরাটি দেখা যাচ্ছে (ডানে)। ২৭ জুলাই, ২০২২।
লুকাপা ডায়মন্ড কোম্পানির সরবরাহ করা এই ছবিটিতে অ্যাঙ্গোলার লুলো থেকে আবিষ্কৃত ১৭০ ক্যারেটের গোলাপি হীরাটি দেখা যাচ্ছে (ডানে)। ২৭ জুলাই, ২০২২।

অ্যাঙ্গোলায় ১৭০ ক্যারেটের একটি বড় গোলাপি হীরা আবিষ্কৃত হয়েছে। এটিকে ৩শ বছরের মধ্যে পাওয়া সবচেয়ে বড় রত্ন পাথর বলে দাবি করা হচ্ছে।

“লুলো রোজ” নামে পরিচিত হীরাটি লুলো পলল হীরার খনিতে পাওয়া গেছে। খনির মালিক লুকাপা ডায়মন্ড কোম্পানি বুধবার তাদের ওয়েবসাইটে এ ঘোষণা দেয়।

লুলো খনি ইতোমধ্যে অ্যাঙ্গোলায় পাওয়া দুটি বৃহত্তম হীরা উত্তোলন করেছে যার মধ্যে একটি ৪০৪ ক্যারেটের স্বচ্ছ হীরা রয়েছে।

অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক লুকাপা অনুসারে, গোলাপি রত্ন পাথরটি খনিটিতে পাওয়া পঞ্চম বৃহত্তম হীরা। ওই খনিটিতে ১শ ক্যারেট বা তার বেশি আকারের ২৭টি হীরা পাওয়া গেছে

গোলাপি হীরাটি অ্যাঙ্গোলান রাজ্যের হীরা বিপণন সংস্থা সোডিয়াম আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে বিক্রি করবে। অ্যাঙ্গোলার খনিগুলো সোডিয়ামকে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি উৎপাদনকারীদের মধ্যে একটি করে তোলে।

লুকাপা ওয়াবসাইট অনুসারে, অ্যাঙ্গোলার খনিজ সম্পদ, পেট্রোলিয়াম ও গ্যাস মন্ত্রী ডায়ামান্টিনো আজেভেদো জানিয়েছেন, “লুলো থেকে উত্তোলিত রেকর্ড সৃষ্টিকারী এবং দর্শনীয় এই গোলাপি হীরাটি অ্যাঙ্গোলাকে বিশ্বমঞ্চে হীরা উত্তোলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ হিসেবে প্রদর্শন করে এবং আমাদের ক্রমবর্ধমান হীরা খনি শিল্পে প্রতিশ্রুতি এবং বিনিয়োগের প্রতি সম্ভাবনা এবং পুরস্কার প্রদর্শন করে।”

গোলাপি হীরার আকার চিত্তাকর্ষক কিন্তু অনেক স্বচ্ছ হীরা ১ হাজার ক্যারেটের চেয়েও বড় হয়ে থাকে। ১৯০৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া কালিনান হীরাটি ৩ হাজার ১শ ৬ ক্যারেটের এবং এটি ব্রিটেনের রাজদণ্ডে রয়েছে।

XS
SM
MD
LG