লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা বন্ধের প্রচারে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশে অবস্থানরত কূটনীতিকরা। তারা বলেছেন যে এক্ষেত্রে অজুহাতের কোনো জায়গা নেই।
বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-ভেন্ডসেন বলেন, “লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার ক্ষেত্রে অজুহাতের কোনো জায়গা নেই এবং প্রত্যেকেরই এর বিরুদ্ধে কাজ করার দায়িত্ব রয়েছে।”
শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) এক টুইট বার্তায় তিনি উল্লেখ করেন, “পুরুষ ও ছেলে, ছেলে ও বাবা; আসুন আমরা এক হয়ে নারী ও মেয়েদের প্রতি সহিংসতা বন্ধ করি।”
বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদলও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতাকে 'না' বলে বিশ্বজুড়ে সবার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। ইউরোপীয় কমিশনের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, নারীর প্রতি সহিংসতাকে মানবাধিকারের লঙ্ঘন এবং নারীর প্রতি বৈষম্যের একটি রূপ হিসেবে দেখা হয়।
লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা যেসব ক্ষেত্রে সংঘটিত হতে পারে, সেগুলো হলো; শারীরিক ক্ষতি, যৌন ক্ষতি, মানসিক ক্ষতি, নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষতি বা ভোগান্তি।
