অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

যুক্তরাষ্ট্র বলছে চীন স্বল্পমেয়াদে ওয়াশিংটনের সাথে স্থিতিশীল সম্পর্ক চায়


যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি ২০ শীর্ষ সম্মেলনে একটি বৈঠকের আগে করমর্দন করছেন৷ ১৪ নভেম্বর, ২০২২।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি ২০ শীর্ষ সম্মেলনে একটি বৈঠকের আগে করমর্দন করছেন৷ ১৪ নভেম্বর, ২০২২।

বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউজ ইন্দো-প্যাসিফিক সমন্বয়কারী কার্ট ক্যাম্পবেল বলেছেন, চীন স্বল্পমেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে স্থিতিশীল সম্পর্ক চায় কারণ চীন দেশীয় অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে এবং এশিয়ায় তার আধিপত্যবাদী কূটনীতিতে ধাক্কা লেগেছে।

চীনের কঠোর কোভিড-১৯ প্রোটোকল নিয়ে হতাশা গত মাসে ব্যাপক বিক্ষোভে রুপ নিয়েছে, ২০১২ সালে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ক্ষমতায় আসার পর থেকে জনসাধারণের অসন্তোষের সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ ছিল এটি৷ কঠোর নিয়মাবলী অর্থনীতিতে ধীরগতি নিয়ে এসেছে। তবে সম্প্রতি বিধিনিষেধ শিথিল করায় নতুন উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে যে ভাইরাসটি শীঘ্রই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।

জাপান ও ভারতের সাথে চীনা আঞ্চলিক বিরোধের কথা উল্লেখ করে ওয়াশিংটনে অ্যাস্পেন সিকিউরিটি ফোরাম ইভেন্টে ক্যাম্পবেল বলেন, "তারা একই সাথে অনেক দেশকে চ্যালেঞ্জ করেছে।আমি মনে করি তারা স্বীকার করেছে যে এটি অনেক ক্ষেত্রেই হিতেবিপরীত হয়েছে।"

ক্যাম্পবেল বলেন, "এ সব কিছু থেকে আমি দেখতে পাচ্ছি যে চীনাদের এখনই শেষ যে জিনিসটি প্রয়োজন তা হল যুক্তরাষ্ট্রের সাথে প্রকাশ্য বৈরী সম্পর্কের অবসান । তারা কিছুটা ভবিষ্যদ্বাণী এবং স্থিতিশীলতা চায়, এবং আমরাও এটি চাই।"

ক্যাম্পবেল বলেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বিশ্ব ওয়াশিংটন এবং বেইজিংয়ের মধ্যে "মহাশক্তির কূটনীতির আরও কিছু বাস্তব, অনুমানযোগ্য উপাদানগুলির পুনঃসূচনা" দেখতে পাবে।

তিনি বিশদ বিবরণ না দিয়েই বলেন, "আমি মনে করি আমরা কিছু উন্নয়ন দেখতে যাচ্ছি যা আমি বিশ্বাস করি যে সমগ্র অঞ্চলকে আশ্বস্ত করবে।”

XS
SM
MD
LG