অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

খুলনা ও বরিশাল সিটি নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ


বরিশাল নগরীর একটি ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে লাইনে দাঁড়িয়েছেন ভোটাররা; ১২ জুন ২০২৩।
বরিশাল নগরীর একটি ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে লাইনে দাঁড়িয়েছেন ভোটাররা; ১২ জুন ২০২৩।

দু’একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া, শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে বাংলাদেশের খুলনা সিটি কর্পোরেশন (কেসিসি) ও বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (বিসিসি) এর নির্বাচন। সোমবার (১২ জুন) বিকাল ৪টায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়।

সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করে ভোট দেন ভোটাররা। অনেক কেন্দ্রে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে ভোটারদের। বিরতি ছাড়াই ভোটগ্রহণ চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।

উভয় সিটিতেই কিছু ছোটখাটো অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিভিন্ন স্থানে কিছু লোক আহত হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।

বরিশাল সিটিতে ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ-কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হলে, আওয়ামী লীগ ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সমর্থিত মেয়র প্রার্থীর বেশ কয়েকজন সমর্থক আহত হয়েছেন। এছাড়া বরিশাল সিটি নির্বাচনে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে আসতে বাধা দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপস ও স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল ইসলাম রূপন।

খুলনায়, জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম মধু অভিযোগ করেছেন যে খুলনা সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সমর্থকরা ভোট কেন্দ্রে তার এজেন্টদের প্রবেশে বাধা দিয়েছে।

দুই সিটির নির্বাচন ঢাকা থেকে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করেছে নির্বাচন কমিশন। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়।

নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে খুলনায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ১১ প্লাটুন সদস্য এবং পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ৮ হাজার ৮০ জন সদস্য দায়িত্ব পালন করেছে।বরিশালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে দায়িত্ব পালন করেছে বিজিবির ১০ প্লাটুন সদস্য।

XS
SM
MD
LG