অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

ঘনিষ্ঠ অংশীদারিত্বের জন্য মাল্টিমোডাল কানেক্টিভিটি তাৎপর্যপূর্ণ: প্রণয় ভার্মা


শনিবার (২৬ আগস্ট) এক সেমিনারে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
শনিবার (২৬ আগস্ট) এক সেমিনারে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।

ভারত ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে অর্থনৈতিক,সাংস্কৃতিক ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। এই সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে,কানেক্টিভিটির দীর্ঘমেয়াদি তাৎপর্য রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

শনিবার (২৬ আগস্ট) এক সেমিনারে হাইকমিশনার বলেন, “সড়ক ও রেল, অভ্যন্তরীণ নৌপথ, উপকূলীয় জাহাজ চলাচল, জ্বালানি ও ডিজিটাল কানেক্টিভিটি; অর্থাৎ মাল্টিমোডাল কানেক্টিভিটির মাধ্যমে দু'দেশের মধ্যে ভবিষ্যৎ অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা হবে।”

তিনি বলেন, “একটি সমন্বিত ভূগোল এবং অভিন্ন ইতিহাস ও সংস্কৃতির সঙ্গে সংযোগের সুযোগ এবং গুণমান বৃদ্ধি আমাদের সাধারণ আকাঙ্ক্ষা। পাশাপাশি এসব বিষয় বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান অংশীদারিত্বের চালিকাশক্তি।”

প্রণয় ভার্মা, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ভৌগোলিক নৈকট্য-কে শক্তিশালী কানেক্টিভিটি উদ্যোগের মাধ্যমে নতুন অর্থনৈতিক সুযোগে রূপান্তরের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের যৌথ আত্মত্যাগের শিকড় বলে বর্ণনা করেন তিনি।

প্রণয় ভার্মা বলেন, “দুই দেশের মধ্যে সংযোগের উদ্যোগগুলো পারস্পরিক সহানুভূতি এবং পারস্পরিক নির্ভরশীলতার একই চেতনা দ্বারা পরিচালিত হয়; আমাদের জনগণ এবং আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কল্যাণ ও মঙ্গল-কে কেন্দ্র করে পরিচালিত হয়।”

ডেভেলপমেন্ট অফ চট্টগ্রাম থ্রু এনহ্যান্স কানেক্টিভিটি: প্রস্পেক্ট অ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস শীর্ষক এই সেমিনারে, সম্মানিত অতিথি ছিলেন হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। বাংলাদেশ-ভারত ইতিহাস ও ঐক্য পরিষদের সহযোগিতায়, গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন সমন্বয় সেমিনারের আয়োজন করে।

XS
SM
MD
LG