অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

ছবিতে মার্টিন লুথার কিং-এর জীবন

আজকের বিশ্বে, যেখানে সহিংসতা এবং যুদ্ধ বিগ্রহ মানুষের জীবনকে বিক্ষত করছে, মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র’এর প্রয়োজন অনুভব করেন অনেকেই। যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত কিং জুনিয়র ১৯৬০-এর দশকে যে আন্দোলন শুরু করেছিলেন, তার প্রভাব সারা বিশ্বে পড়েছে বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করেন।

জানুয়ারি মাসের তৃতীয় সোমবার যুক্তরাষ্ট্রে উদযাপিত হয় ড. মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র দিবস। দিনটি তাঁর জন্মদিন ১৫ই জানুযারির কাছাকাছি সময়ে উদযাপন করা হয় । এ বছর তৃতীয় সোমবারই হচ্ছে ১৫ জাানুয়ারি।

মাত্র ৩৯ বছর বয়সে ১৯৬৮ সালের ৪ এপ্রিল হত্যা করা হয় যে মার্টিন লুথার কিংকে, তিনি তাঁর ঐ সংক্ষিপ্ত জীবনে সোচ্চার ছিলেন মানুষের অধিকার নিয়ে। তিনি যে কেবল গির্জার নেতা ছিলেন তাই-ই নয় বরঞ্চ তিনি ধর্মীয় আবর্তের বাইরে এসে মানবতার পক্ষে একজন সক্রিয় ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন।

অহিংস আন্দোলনের মধ্য দিয়ে তিনি বর্ণবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন। বিশেষত ১৯৫৫ সাল থেকে ১৯৬৮ সালে নিহত হবার আগে অবধি তিনি অহিংস অসহযোগিতা আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তি হয়ে এ্ই আমেরিকায় মানুষের ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে অনেকখানি অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছিলেন।

নানান প্রতিবন্ধকতা সত্বেও মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের অর্জনগুলোর মধ্যে ছিল যুক্তরাষ্ট্রে সিভিল রাইটস অ্যাক্ট ১৯৬৪ বা ১৯৬৪ সালের নাগরিক অধিকার আইন যা সকল ধরণের বৈষম্য – শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা সর্বসাধারণের জন্য ব্যবহৃত কোন স্থানে অথবা চাকরির ক্ষেত্রে বৈষম্যকে বেআইনি ঘোষণা করে।


আরও লোড করুন

XS
SM
MD
LG