অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

শহীদ দিবস উপলক্ষে ২ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি


বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।

মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি।

সোমবার(১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে, বিএনপির পক্ষে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

রিজভী বলেন, দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার (২০ ফেব্রয়ারি) ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। আর, ২১ ফেব্রুয়ারি ভোর ৬টায় নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হবে এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।

একই দিন সকাল ৬টায় নীলক্ষেতের বলাকা সিনেমা হলের সামনে কালো ব্যাজ ধারণ করে সমবেত হবেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। এরপর আজিমপুর কবরস্থানে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের কবরে ফাতেহা পাঠ এবং পরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন তারা; জানান রিজভী

সারাদেশে বিএনপির বিভিন্ন ইউনিট বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করবে বলে উল্লেখ করেন রুহুল কবির রিজভী।

“জাতি এমন একটি সময়ে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করতে যাচ্ছে, যখন তারা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত;” যোগ করেন রিজভী।

তিনি বলেন, এদেশের ভোটাররা এখন ভোট দিতে পারছে না এবং এদেশের মানুষ নির্ভয়ে ঘরে ঘুমাতে পারছে না। জাতীয়তাবাদী শক্তির অসংখ্য নেতা-কর্মী তাদের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা বা বাবা-মাকে নিয়ে গ্রামে-গঞ্জে থাকতে পারছেন না।

বিএনপির সিনিয়র যগ্মমহাসচিব বলেন, তাদের দলের অনেক নেতা-কর্মী এখন অটোরিকশা চালাচ্ছেন, এমনকি রিকশা চালিয় জীবিকা নির্বাহ করছেন।

এমন পরিস্থিতিতে, ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির শহীদদের আত্মত্যাগ দেশের মানুষকে তাদের অধিকার পুনরুদ্ধার ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার সংগ্রাম চালিয়ে যেতে উৎসাহিত করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, “দেশের মালিকানা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিতে এবং আইনের শাসন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠায় মহান শহীদ দিবস আমাদের সাহস যোগাবে।”

মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি।

সোমবার(১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে, বিএনপির পক্ষে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

রিজভী বলেন, দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার (২০ ফেব্রয়ারি) ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। আর, ২১ ফেব্রুয়ারি ভোর ৬টায় নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হবে এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।

একই দিন সকাল ৬টায় নীলক্ষেতের বলাকা সিনেমা হলের সামনে কালো ব্যাজ ধারণ করে সমবেত হবেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। এরপর আজিমপুর কবরস্থানে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের কবরে ফাতেহা পাঠ এবং পরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন তারা; জানান রিজভী

সারাদেশে বিএনপির বিভিন্ন ইউনিট বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করবে বলে উল্লেখ করেন রুহুল কবির রিজভী।

“জাতি এমন একটি সময়ে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করতে যাচ্ছে, যখন তারা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত;” যোগ করেন রিজভী।

তিনি বলেন, এদেশের ভোটাররা এখন ভোট দিতে পারছে না এবং এদেশের মানুষ নির্ভয়ে ঘরে ঘুমাতে পারছে না। জাতীয়তাবাদী শক্তির অসংখ্য নেতা-কর্মী তাদের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা বা বাবা-মাকে নিয়ে গ্রামে-গঞ্জে থাকতে পারছেন না।

বিএনপির সিনিয়র যগ্মমহাসচিব বলেন, তাদের দলের অনেক নেতা-কর্মী এখন অটোরিকশা চালাচ্ছেন, এমনকি রিকশা চালিয় জীবিকা নির্বাহ করছেন।

এমন পরিস্থিতিতে, ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির শহীদদের আত্মত্যাগ দেশের মানুষকে তাদের অধিকার পুনরুদ্ধার ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার সংগ্রাম চালিয়ে যেতে উৎসাহিত করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, “দেশের মালিকানা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিতে এবং আইনের শাসন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠায় মহান শহীদ দিবস আমাদের সাহস যোগাবে।”

XS
SM
MD
LG