কোটা আন্দোলনঃ গণমাধ্যমে মৃতের সংখ্যা
প্রথম আলো তাদের অনলাইন সংস্করণে (২৬ জুলাই) বলছে তাদের হিসাব অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা ২০৯।
এএফপি বার্তা সংস্থা তাদের ২৬ তারিখের প্রতিবেদনে বলছে, সাম্প্রতিক সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা অন্তত ২০১ জন।
রয়টার্স বার্তা সংস্থা তাদের ২৬ তারিখের প্রতিবেদনে বলেছে মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৫০।
১৫ দিনে ঢাকায় গ্রেপ্তার ২,৫৩৬ জন, জানালো ডিএমপি
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভের ঘটনায় রাজধানী ঢাকায় ২ হাজার ৫৩৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের এডিসি কে এন রায় নিয়তি জানান, গত ১২ থেকে ২৬ জুলাই পর্যন্ত রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এদিকে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, হামলাকারী ও নাশকতাকারী চিহ্নিত না হওয়া পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলবে। রংপুর শিল্পকলা মিলনায়তনে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
(এই প্রতিবেদনের তথ্য ইউএনবি থেকে নেয়া হয়েছে।)
ভিডিওঃ ঢাকার রাস্তায় এখনও সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে
শনিবারও (২৭ জুলাই) ঢাকার রাস্তায় সেনাবাহিনীকে সাঁজোয়া বহরসহ ঢাকার রাস্তায় দেখা গেছে।
ঢাকা, গাজীপুর, নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জে শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা, ৯ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল ছিল।
কোটা আন্দোলনকে ঘিরে প্রাণহানি ও নাগরিক অস্থিরতার কারণে বৃহস্পতিবার রাত থেকে সারাদেশে কারফিউ জারি ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়।
সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহ ডিবি পুলিশের হেফাজতে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আরও দুই সমন্বয়ক, সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহকে শনিবার হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা।
এর আগে শুক্রবার আরও তিনজন সমন্বয়ককে (নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার) হেফাজতে নেয় ডিবি পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ শুক্রবার বলেন, “নিরাপত্তার স্বার্থে ও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ককে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।"