বর্মার বিরোধী নেতা অং সান সু চি এখন যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন। মঙ্গলবার তিনি ভয়েস অফ আমেরিকা স্টুডিওতে এসেছিলেন। সেইসময় আমাদের সংবাদদাতা স্কট স্টার্ন্স তার যে সাক্ষাতকার নিয়েছেন সেখানে বর্মায় গনতান্ত্রিক সংস্কার, তার দেশের ওপর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা, বার্মায় মুসলমানদের পরিস্থিতি, যুক্তরাষ্ট্র চীনের মধ্যে বিশ্ব পটভূমিতে একটা প্রতিযোগিতামুলক সম্পর্কসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
বর্মার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধা্জ্ঞা প্রত্যাহার সমর্থন করেন কি ? এ প্রশ্ন করা হলে তার জবাব ছিল -
‘হ্যাঁ, আমি তা সমর্থন করি। কারণ আমি মনে করি যে এখন আমাদের নিজেদের ওপর নির্ভর করে চলার সময় এসেছে। যুক্তরাষ্ট্র যে ভাবে গনতন্ত্রের শক্তিকে সাহায্য করেছে, সে জন্য আমি কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার ফলে বার্মার ওপর অর্থনীতির চাইতে রাজনৈতিক প্রভাব অনেক বেশী পড়েছে’।
বর্মায় য় মুসলমানদের বিরুদ্ধে হানাহানি প্রসঙ্গে অং সান সু চি বলেন -
‘সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা অল্প সময়ের মধ্যে নিরসন করাটা খুবই কঠিন। এবং বর্মায় দীর্ঘকাল ধরে তা বিরাজ করছে। সর্বশেষ ঘটনা আমি মনে করি আইনের শাসনের অভাবেই ঘটেছে। জাতীয় গনতান্ত্রিক লীগ হিসেবে আমরা মনে করি আইনের শাসনের অধীনেই মানবাধিকার রক্ষা করতে হবে’।
চীনের সঙ্গে বর্মার সম্পর্ক দীর্ঘকালের । বর্তমান বিশ্বে অর্থনৈতিক পটভূমিতে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা চলছে এ বিষয়ে তার মতামত কি? বর্মার বিরোধী নেতা বলেন – ‘আমি মনে করি এটাকে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে প্রতিযোগিতা হিসেবে দেখা উচিত নয় । আর যদি তা হয়, তা হলে আশাকরি সেটা অনুকুলই হবে। আমরা তাদের বৈরিতা চাই না আমরা তাদের ওই অঞ্চলে শরীক হিসেবে দেখতে চাই’।
অং সান সু চি তার ১৭ দিনের যুক্তরাষ্ট্র সফরে বুধবার এ দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল’ গ্রহণ করেন।
বর্মার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধা্জ্ঞা প্রত্যাহার সমর্থন করেন কি ? এ প্রশ্ন করা হলে তার জবাব ছিল -
‘হ্যাঁ, আমি তা সমর্থন করি। কারণ আমি মনে করি যে এখন আমাদের নিজেদের ওপর নির্ভর করে চলার সময় এসেছে। যুক্তরাষ্ট্র যে ভাবে গনতন্ত্রের শক্তিকে সাহায্য করেছে, সে জন্য আমি কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার ফলে বার্মার ওপর অর্থনীতির চাইতে রাজনৈতিক প্রভাব অনেক বেশী পড়েছে’।
বর্মায় য় মুসলমানদের বিরুদ্ধে হানাহানি প্রসঙ্গে অং সান সু চি বলেন -
‘সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা অল্প সময়ের মধ্যে নিরসন করাটা খুবই কঠিন। এবং বর্মায় দীর্ঘকাল ধরে তা বিরাজ করছে। সর্বশেষ ঘটনা আমি মনে করি আইনের শাসনের অভাবেই ঘটেছে। জাতীয় গনতান্ত্রিক লীগ হিসেবে আমরা মনে করি আইনের শাসনের অধীনেই মানবাধিকার রক্ষা করতে হবে’।
চীনের সঙ্গে বর্মার সম্পর্ক দীর্ঘকালের । বর্তমান বিশ্বে অর্থনৈতিক পটভূমিতে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা চলছে এ বিষয়ে তার মতামত কি? বর্মার বিরোধী নেতা বলেন – ‘আমি মনে করি এটাকে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে প্রতিযোগিতা হিসেবে দেখা উচিত নয় । আর যদি তা হয়, তা হলে আশাকরি সেটা অনুকুলই হবে। আমরা তাদের বৈরিতা চাই না আমরা তাদের ওই অঞ্চলে শরীক হিসেবে দেখতে চাই’।
অং সান সু চি তার ১৭ দিনের যুক্তরাষ্ট্র সফরে বুধবার এ দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল’ গ্রহণ করেন।