অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

ইউরোপের নিরাপত্তা ও ইউক্রেন ইস্যুতে ফোনালাপ করবেন বাইডেন ও পুতিন


যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে 'ভিলা লা গ্রেঞ্জে'। ১৬ জুন, ২০২১।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে 'ভিলা লা গ্রেঞ্জে'। ১৬ জুন, ২০২১।

রাশিয়ার নেতা পূর্ব ইউরোপে সুরক্ষা নিশ্চিত করার দাবি জোরালো করার পরিপ্রেক্ষিতে, এই বৃহস্পতিবার কথা বলবেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র এমিলি হর্ন এই ফোনালাপ সম্পর্কে ঘোষনা দিয়ে এক বিবৃতিতে বলেছেন, দুই নেতা “আসন্ন কূটনৈতিক সংশ্লিষ্টতার বিষয়সহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করবেন”।

ইউক্রেনের সীমান্তের কাছে আনুমানিক এক লক্ষ রাশিয়ান সৈন্যর সমাবেশ দেখে, মস্কো ইউক্রেন আক্রমণ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, এমন আশঙ্কা থেকেই যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা মিত্রদের পক্ষ থেকে আলোচনাটি হতে চলেছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন বুধবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সাথে কথা বলেছেন।

পররাষ্ট্র বিভাগের মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেছেন, ব্লিংকেন “ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার সামরিক স্থাপনার মুখে ইউক্রেনের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অটল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন”।

প্রাইস বলেন, দু'জন পূর্ব ইউক্রেনের সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের প্রচেষ্টা এবং রাশিয়ার সাথে আসন্ন কূটনৈতিক আলোচনার বিষয়ে আলোকপাত করেছেন।

পুতিন এই সপ্তাহের শুরুতে বলেছিলেন, পশ্চিমারা যদি ইউক্রেনে নেটোর সম্প্রসারণ পরিহার করে, নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য তার চাপ পূরণ করতে ব্যর্থ হয়, তবে তিনি বেশ কয়েকটি বিকল্পের বিষয়ে চিন্তা করবেন।

এই মাসের শুরুর দিকে, মস্কো একটা খসড়া নিরাপত্তা নথি জমা দেয়। যাতে দাবি করা হয়, নেটো ইউক্রেন এবং অন্যান্য প্রাক্তন সোভিয়েত দেশগুলির সদস্যপদ প্রত্যাখ্যান করবে, এবং মধ্য ও পূর্ব ইউরোপে মোতায়েনকৃত তাদের সামরিক বাহিনী প্রত্যাহার করবে।

XS
SM
MD
LG