মঙ্গলবার জি-৭ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচ্য বিষয়গুলিতে প্রাধান্য পেয়েছে চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক, বার্মার সামরিক অভ্যুথান, সিরীয় সংঘাত এবং আফগানিস্তানের বর্তমান সঙ্কট পরিস্থিতির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়I
বৃটেনের পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, বৃটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, ডমিনিক ৱ্যাব, আজ ভৌগোলিক রাজনীতির সমস্যাদি নিয়ে আলোচনায় নের্তৃত্ব দেবেন, যা গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও মানবাধিকারকে ঝুঁকিতে ফেলেছেI তিনি জি-৭ সদস্যদের প্রতি মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে এবং বার্মার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির আবেদন জানাবেন বলে আশা করা হচ্ছেI
যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্রমন্ত্রী, এন্টনি ব্লিঙ্কেন সোমবার, মি: ৱ্যাবের সঙ্গে চীন সম্পর্কে আলোচনার পর বলেন, আমাদের লক্ষ্য চীনকে সংযত করা নয়, তাদের প্রভাবকে চূর্ণ করে দেয়াI তবে বৃটেনের পররাষ্টমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়ে, যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেন চীনের সঙ্গে ইতিবাচক, বিচক্ষণ ও গঠনাত্মক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেI
প্রেসিডেন্ট বাইডেন, চীনের সঙ্গে প্রতিযোগিতাকে তাঁর প্রস্যাশনের সবচাইতে বড় ভৌগোলিক নীতিসম্পর্কিত চ্যালেঞ্জ বলে চিহ্নিত করেছেন এবং সেই লক্ষ্যে ইন্দো-প্রশান্ত মহাসগরীয় এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের জোরালো উপস্থিতি এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি উন্নয়নের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেনI