যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী চাক হেগেল বলছেন যে ইসরাইলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র চুক্তি ইরানের প্রতি খুব খোলাখুলি ভাবেই এই ইঙ্গিতই দিচ্ছে যে তেহরানকে পারমানবিক অস্ত্র তৈরি কিংবা ব্যবহার থেকে বিরত রাখার জন্যে সামরিক কর্মকান্ড একটা বিকল্প হিসেবে থেকে যাচ্ছে।
ঐ অঞ্চলে ছ দিনের সফরের শুরুতে তার বিমান তেল আবিব পৌছুনোর আগে আজ এ ব্যাপারে তাকেঁ প্রশ্ন করা হয়। এই সফরের সময়ে ইসরাইল , সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং সৌদি আরবের কাছে অস্ত্র বিক্রির বিষয়ে এবং ইরান ও সিরিয়া প্রসঙ্গে আলোকপাত করা হবে।
ইসরাইল ইরানে সামরিক অভিযান চালানোর বিষয়টি বিবেচনায় নেবে কী না এই প্রশ্নের জবাবে হেগেল বলেন যে ইসরাইল নিজেকে রক্ষার জন্যে , নিজের প্রতিরক্ষার জন্যে নিজেই সিদ্ধান্ত নেবে। তবে তিনি এ কথা ও বলেন যে যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দেশ এখন ও বিশ্বাস করে যে আপোষ আলোচনার জন্যে এখনও সময় আছে তা ছাড়া ইরানের পারমানবিক পরিকল্পনায় প্রভাব ফেলতে পারে এমন কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের ও সুযোগ আছে। তিনি বলেন ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণের সময় নিয়ে ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে খানিকটা মতভেদ রয়েছে।
ইসরাইল সফর শেষে হেগেল , জর্দান , সৌদি আরব , মিশর এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ও যাবেন। যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র , এই গুরুত্বপূর্ণ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলি সিরিয়ার গোলযোগে উৎকন্ঠিত । সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অত্যাধুনিক আকাশ থেকে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপনাস্ত্র কিনতে চায় , সংযুক্ত আরব প্রজাতন্ত্র কিনতে চায় এফ সিক্সটিন জঙ্গি বিমান।
ঐ অঞ্চলে ছ দিনের সফরের শুরুতে তার বিমান তেল আবিব পৌছুনোর আগে আজ এ ব্যাপারে তাকেঁ প্রশ্ন করা হয়। এই সফরের সময়ে ইসরাইল , সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং সৌদি আরবের কাছে অস্ত্র বিক্রির বিষয়ে এবং ইরান ও সিরিয়া প্রসঙ্গে আলোকপাত করা হবে।
ইসরাইল ইরানে সামরিক অভিযান চালানোর বিষয়টি বিবেচনায় নেবে কী না এই প্রশ্নের জবাবে হেগেল বলেন যে ইসরাইল নিজেকে রক্ষার জন্যে , নিজের প্রতিরক্ষার জন্যে নিজেই সিদ্ধান্ত নেবে। তবে তিনি এ কথা ও বলেন যে যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দেশ এখন ও বিশ্বাস করে যে আপোষ আলোচনার জন্যে এখনও সময় আছে তা ছাড়া ইরানের পারমানবিক পরিকল্পনায় প্রভাব ফেলতে পারে এমন কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের ও সুযোগ আছে। তিনি বলেন ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণের সময় নিয়ে ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে খানিকটা মতভেদ রয়েছে।
ইসরাইল সফর শেষে হেগেল , জর্দান , সৌদি আরব , মিশর এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ও যাবেন। যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র , এই গুরুত্বপূর্ণ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলি সিরিয়ার গোলযোগে উৎকন্ঠিত । সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অত্যাধুনিক আকাশ থেকে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপনাস্ত্র কিনতে চায় , সংযুক্ত আরব প্রজাতন্ত্র কিনতে চায় এফ সিক্সটিন জঙ্গি বিমান।