হ্যালো ওয়াশিংটনের বিষয়: "যুক্তরাস্ট্রের পররাস্ট্র নীতি এবং কিউবা"।
আমরা সকলেই জানি সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও কিউবার পূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনর্প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে অর্ধশতকেরও বেশি সময়ের শীতল যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ অবসান ঘটেছে। দু’দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে শুরু হয়েছে একটি নতুন যুগের।
পাঁচ দশক আগে বিপ্লবী ফিদেল ক্যাস্ট্রোর সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়ার পর থেকে কিউবার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের অবসান ঘটে। সোমবার পররাষ্ট্র দফতরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে এমন দেশগুলোর পাশাপাশি কিউবার পতাকা টাঙ্গিয়ে দেয়া হয়, কিউবান কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়াশিংটনে দূতাবাস উদ্বোধন করেন। ১৯৬১ সালে দুই দেশের সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পর প্রথমবার কিউবার নীল, লাল ও সাদা তারকাখচিত পতাকা শোভা পায়।
হাভানায় যুক্তরাস্ট্রের স্বার্থসম্পর্কিত শাখা তাদের মিশনকে দূতাবাস পর্যায়ে উন্নীত করার ঘোষণা প্রকাশের পরিকল্পনা করছে। তবে আগস্টে জন কেরির সফরকালে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলনের আগে মিশনে যুক্তরাষ্ট্রের তারকা ও ডোরাকাটা পতাকা উড্ডীন হবে না।
পররাষ্ট্র নীতির ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার এই কর্মকান্ডকে কেউ কেউ সমালোচনা করলেও সাফল্যই বলছেন বেশিরভাগ মানুষ। এ নিয়ে আজ কথা বলছেন বাংলাদেশ রাস্ট্রবিজ্ঞান সমিতির সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাস্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. আতাউর রহমান, নিউইয়র্ক প্রবাসী চিকিৎসক, আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লষক ডা. নাফিস আহমেদ খান এবং কলকাতার দি টেলিগ্রাফ পত্রিকার দিল্লি ব্যুরো চীফ জয়ন্ত রায় চৌধুরী।
আসুন শোনা যাক আলোচনা: