অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

পরবর্তী দশকের টেকসই উন্নয়নের জন্যে নতুন পন্থাদি এবং স্ট্র্যাটেজি নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে স্বল্পোন্নত দেশ সম্মেলনে ।


পরবর্তী দশকের টেকসই উন্নয়নের জন্যে নতুন পন্থাদি এবং স্ট্র্যাটেজি নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে স্বল্পোন্নত দেশ সম্মেলনে ।
পরবর্তী দশকের টেকসই উন্নয়নের জন্যে নতুন পন্থাদি এবং স্ট্র্যাটেজি নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে স্বল্পোন্নত দেশ সম্মেলনে ।

২০০১ সালে বেলজিয়ামের ব্রাসেলস শহরে জাতিসংঘের উদ্যোগে স্বল্পোন্নত দেশ সমুহের যে তৃতীয় সম্মেলন হয়েছিলো তাতে গৃহীত এ্যাকশান প্ল্যান নিয়ে বলা হচ্ছে, এবার ৯ মে সোমবার থেকে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে পাঁচদিন ব্যাপি এই চতুর্থ জাতিসংঘ স্বল্পোন্নত দেশ সমুহের সম্মেলনে তার মুল্যায়ন হবে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডক্টর দিপু মনি সহ বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধিদল নিয়ে সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন।

ভয়েস অফ আমেরিকার সঙ্গে এক সাক্ষাত্কারে আগের তিন দশকের এ্যাকশান প্ল্যান এবং অর্জিত অগ্রগতি সম্পর্কে আলোচনা করেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ডক্টর ওয়াহিদুদ্দীন মাহমূদ। জাতিসংঘ মহাসচীবের নির্বাচনে বিশ্বের পনেরো জন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ নিয়ে গঠিত একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি এ্যাকশান প্ল্যানের নজরদারী করেন এবং তাঁদের মূল্যায়নের ভিত্তিতে উন্নয়নের শ্রেনীবিন্যাস নিয়ে তাঁদের সুপারিশ পেশ করেন জাতিসংঘের কাছে। প্রতি তিন বছর অন্তর ঐ কমিটি নতুন করে গঠন করা হয়।

বর্তমান কমিটিতে বিশ্বের অপর ১৪ বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদের সঙ্গে রয়েছেন অধ্যাপক ওয়াহিদুদ্দীন মাহমুদ। তিনি বলেন – বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত শ্রেণীভুক্ত হওয়া সত্বেও তার গার্মেন্টসের মতো শিল্প উদ্যোগের কারনে বাংলাদেশ,আফ্রিকী দেশসমুহ নয়, ভিয়েতনাম-পাকিস্তান-শ্রীলংকার মতো দেশগুলোর প্রতিদ্বন্দী। বলেন – একই সঙ্গে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত শ্রেনীভুক্ত হওয়ায় গার্মেন্টসের মতো শিল্পের জন্যে বাজার অন্বেষন তার জন্যে সহজসাধ্য হতে পারছে।

XS
SM
MD
LG