বাংলাদেশের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সম্প্রতি ওয়াশিংটনে এসছিলেন। সেই সময়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করেছেন। ভয়েস অফ আমেরিকাকে দেওয়া একান্ত এক সাক্ষাৎকারে আইন মন্ত্রী বাংলাদেশে আইনের সাম্প্রতিক সংস্কার সাধন, সেখানে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতা বিরোধী অপরাধ এ সব বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেন। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন, আনিস আহমেদ।
তিনি বলেন যে লোকজন বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে যে দীর্ঘসুত্রিতার সম্মুখীন , তা নিরসনের জন্যে বাংলাদেশের আইন মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব পাবার পর , তিনি বিচার ব্যবস্থায় কিছু সংস্কার এনে আইন পাশ করান। দেওয়ানি এবং ফৌজদারি উভয় ক্ষেত্রে বিচারের সময় সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া বিকল্প বিচার ব্যবস্থার আওতায় , আপোষের ও সুযোগ রয়েছে। ফোজদারি মামলায় অপরাধ স্বীকার করলে , শাস্তি কমানোর ও বিধান রয়েছে।
ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন যে যুদ্ধাপরাধের বিচার তার নিজ গতিতেই এগিয়ে চলেছে। তিনি বলেন যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় তাঁরা আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখছেন এবং সকলেই যাতে সুবিচার পায় , সেদিকেও তাদের দৃষ্টি রয়েছে। তেসরা নভেম্বর জাতীয় চার নেতার হত্যার বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন যে এই জঘন্য হত্যাকান্ডের বিচার চলছে এবং এটি বর্তমানে আদালতের আপিল বিভাগে রয়েছে। তাঁরা সরকারী অভিশংসককে বলেছেন যথা শিগগিরই এই বিচার ও সম্পন্ন করতে।
তিনি বলেন যে লোকজন বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে যে দীর্ঘসুত্রিতার সম্মুখীন , তা নিরসনের জন্যে বাংলাদেশের আইন মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব পাবার পর , তিনি বিচার ব্যবস্থায় কিছু সংস্কার এনে আইন পাশ করান। দেওয়ানি এবং ফৌজদারি উভয় ক্ষেত্রে বিচারের সময় সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া বিকল্প বিচার ব্যবস্থার আওতায় , আপোষের ও সুযোগ রয়েছে। ফোজদারি মামলায় অপরাধ স্বীকার করলে , শাস্তি কমানোর ও বিধান রয়েছে।
ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন যে যুদ্ধাপরাধের বিচার তার নিজ গতিতেই এগিয়ে চলেছে। তিনি বলেন যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় তাঁরা আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখছেন এবং সকলেই যাতে সুবিচার পায় , সেদিকেও তাদের দৃষ্টি রয়েছে। তেসরা নভেম্বর জাতীয় চার নেতার হত্যার বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন যে এই জঘন্য হত্যাকান্ডের বিচার চলছে এবং এটি বর্তমানে আদালতের আপিল বিভাগে রয়েছে। তাঁরা সরকারী অভিশংসককে বলেছেন যথা শিগগিরই এই বিচার ও সম্পন্ন করতে।