শরীফ-উল-হক
ঢাকা রিপোর্টিং সেন্টার
সহযোগিতায়- ইউএসএআইডি ও ভয়েস অফ আমেরিকা
মানবদেহের নীরব ব্যাধি হাঁড়ের ভঙ্গুরতা বা অস্টিওপোরোসিস। সরাসরি মৃত্যুর কারণ না হলেও, মারাত্মক রোগের মধ্যে এটি তৃতীয়। এই রোগে হাঁড়ে স্পঞ্জের মত অসংখ্য ছিদ্র দেখা দেয় এবং হাঁড় দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। অর্থোপেডিক সার্জন প্রফেসর শেখ নুরুল আলম বললেন, অস্টিওপোরোসিস এমন একটি রোগ যেটি যেকোন বয়সে হতে পারে। এমনকি শিশুদেরও হতে পারে।
সারাবিশ্বে ২০শে অক্টোবর দিন্টিকে ‘বিশ্ব অস্টিওপোরোসিস দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। বিশ্ব অস্টিওপোরোসিস দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘Postmenopausal Women & their Bone Health’। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, যক্ষ্মা, সিলিয়াক ডিজিজ এবং এন্ডোক্রাইন সমস্যা হাঁড়ের ক্ষয় করে। এছাড়া ধূমপান, মদ্যপানসহ খাবারে ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন-ডি এর পরিমাণ এবং দেহে ইস্টোজেন-এন্ড্রোজেন হরমোনের অভাব থাকলে অস্টিওপোরোসিস এ আক্রান্ত হবার সম্ভবনা বেশি থাকে।
অস্টিওপোরোসিস রোগের লক্ষন হিসেবে কোমড়ের নিচের মাংসপেশী, গলা বা শরীরের হাঁড়ে অল্প অল্প ব্যথা অনুভূত হয়। হাতের কব্জির ওপরেও ব্যথা হতে পারে। কখনও কখনও প্রাথমিক উপসর্গ না দেখা দেয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে ‘বোন মিনারেল ডেনসিটি টেস্ট’ এর মাধ্যমে নির্ভুলভাবে অস্টিওপোরোসিস নির্ণয় সম্ভব।
প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। গাঢ় সবুজ শাক-সবজি, দুগ্ধজাতীয় ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ খাবার এবং সামুদ্রিক মাছ গ্রহণের পাশাপাশি ধূমপান, মদ্যপান ত্যাগ করে নিয়মিত ব্যায়াম অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে খুব জরুরী।
ঢাকা রিপোর্টিং সেন্টার
সহযোগিতায়- ইউএসএআইডি ও ভয়েস অফ আমেরিকা
মানবদেহের নীরব ব্যাধি হাঁড়ের ভঙ্গুরতা বা অস্টিওপোরোসিস। সরাসরি মৃত্যুর কারণ না হলেও, মারাত্মক রোগের মধ্যে এটি তৃতীয়। এই রোগে হাঁড়ে স্পঞ্জের মত অসংখ্য ছিদ্র দেখা দেয় এবং হাঁড় দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। অর্থোপেডিক সার্জন প্রফেসর শেখ নুরুল আলম বললেন, অস্টিওপোরোসিস এমন একটি রোগ যেটি যেকোন বয়সে হতে পারে। এমনকি শিশুদেরও হতে পারে।
সারাবিশ্বে ২০শে অক্টোবর দিন্টিকে ‘বিশ্ব অস্টিওপোরোসিস দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। বিশ্ব অস্টিওপোরোসিস দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘Postmenopausal Women & their Bone Health’। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, যক্ষ্মা, সিলিয়াক ডিজিজ এবং এন্ডোক্রাইন সমস্যা হাঁড়ের ক্ষয় করে। এছাড়া ধূমপান, মদ্যপানসহ খাবারে ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন-ডি এর পরিমাণ এবং দেহে ইস্টোজেন-এন্ড্রোজেন হরমোনের অভাব থাকলে অস্টিওপোরোসিস এ আক্রান্ত হবার সম্ভবনা বেশি থাকে।
অস্টিওপোরোসিস রোগের লক্ষন হিসেবে কোমড়ের নিচের মাংসপেশী, গলা বা শরীরের হাঁড়ে অল্প অল্প ব্যথা অনুভূত হয়। হাতের কব্জির ওপরেও ব্যথা হতে পারে। কখনও কখনও প্রাথমিক উপসর্গ না দেখা দেয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে ‘বোন মিনারেল ডেনসিটি টেস্ট’ এর মাধ্যমে নির্ভুলভাবে অস্টিওপোরোসিস নির্ণয় সম্ভব।
প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। গাঢ় সবুজ শাক-সবজি, দুগ্ধজাতীয় ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ খাবার এবং সামুদ্রিক মাছ গ্রহণের পাশাপাশি ধূমপান, মদ্যপান ত্যাগ করে নিয়মিত ব্যায়াম অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে খুব জরুরী।