বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে রেকর্ড পরিমাণ ১৬ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। গত বছর জুলাই মাসে এর পরিমাণ ছিল ১০ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। তবে অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এতে অর্থনীতি লাভবান হবে না বরং অনেক ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কোন কোনস ক্ষেত্রে । এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের সাবেক গভর্ণর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন যে যন্ত্রপাতির আমদানি , ক্যাপিটল গুডস এসব কমে গেছে কারণ বাংলাদেশে বিনিয়োগের কোন পরিবেশ নেই এবং নতুন করে কোন বিনিয়োগ করা হচ্ছে না । আর তারই চাপ পড়েছে কর্মসংস্থানের ওপর প্রবৃদ্ধি ও তেমন ঘটছে না। তিনি বলেন যে এই উদ্বৃত্ত দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে কোন সহায়ক ভূমিকা পালন করছে না।
ড সালেহউদ্দিন আহমেদ আরও মনে করেন যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রয়োজনের তুলনায় বেশি থাকলে সেটা আবার মুদ্রাস্ফীতির ওপর প্রভাব ফেলে। কাজেই বাংলাদেশ ব্যাঙ্কসহ সরকারে উচিৎ রিজার্ভটি উৎপাদনশীল খাতে কাজে খাটানো।
ড সালেহউদ্দিন আহমেদ আরও মনে করেন যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রয়োজনের তুলনায় বেশি থাকলে সেটা আবার মুদ্রাস্ফীতির ওপর প্রভাব ফেলে। কাজেই বাংলাদেশ ব্যাঙ্কসহ সরকারে উচিৎ রিজার্ভটি উৎপাদনশীল খাতে কাজে খাটানো।