বাংলাদেশে অবস্থানরত নিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের জন্য আলাদা তথ্যভান্ডার বা ডাটাবেজ তৈরি করার লক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, এনজিও ব্যুরোকে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসনকেও চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানান হয়েছে।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী যাতে ভোটার তালিকায় অন্তভুর্ক্ত হতে না পারে সে লক্ষ্যেই এই প্রচেষ্টা নেয়া হয়েছে। নানা যোগসাজশে ও বিভিন্ন কৌশলে রোহিঙ্গারা ভোটার তালিকায় নাম অন্তভুর্ক্ত করিয়েছেন এমন সত্যতা প্রাপ্তির পরই এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বর্তমানে দেশে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা ৩০ হাজার হলেও, কম করে হলেও অবস্থানকারী রোহিঙ্গা শরনার্থীর সংখ্যা চার লাখের কম হবেনা। রোহিঙ্গা শরনার্থীর প্রকৃত সংখ্যা নিরুপনে সরকার একটি শুমারীর উদ্যোগও নিয়েছে। এদিকে, অনেক রোহিঙ্গা বাংলাদেশী পাসপোর্ট নিয়ে বিদেশেও পাড়ি দিয়েছেন বলে খবরাখবর পাওয়া যাচ্ছে। তা ছাড়া বিশ্লেষকরা বলছেন, জঙ্গীবাদ উত্থানের সাথে এই জনগোষ্ঠীর সম্পৃক্ততা কতটুকু সে বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। ঢাকা থেকে আমীর খসরু।