অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন চুক্তি: বিশ্লেষণ


Rohingya refugees wait for food aid at Thankhali refugee camp in Bangladesh's Ukhia district on January 12, 2018.

বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমারের রাখাইনের রোহিঙ্গাদের নিজ বাসভ‚মে প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার মাঠপর্যায়ের কার্যক্রম সম্পর্কিত ফিজিক্যাল অ্যারেঞ্জমেন্ট চুক্তির বিষয়টি চুড়ান্ত করেছে। আর এ বিষয়ে একটি সম্মতিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। মিয়ানমারের নেপিডোতে দুই দেশের মধ্যকার জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের প্রথম বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ওই চুক্তি মোতাবেক প্রত্যাবাসন কার্যক্রম শুরুর পরে দুই বছরের মধ্যে প্রত্যাবাসন কাজ সম্পন্ন করার বিষয়ে দুই পক্ষ একমত হয়েছে। এছাড়া রোহিঙ্গা পরিবারকে ইউনিট হিসেবে ধরে যাচাই-বাছাই এবং প্রত্যাবাসন কাজ করা হবে। চুক্তিতে অনাথ শিশুদেরও প্রত্যাবাসনের বিষয়টি রয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ৫টি ট্রানজিট ক্যাম্প ও মিয়ানমার ২টি রিসিভশন ক্যাম্প নির্মাণ করবে। প্রথমে রোহিঙ্গাদের একটি আশ্রয় শিবিরে নিয়ে যাওয়া হবে।
মিয়ানমার থেকে পুনরায় শরণার্থী আসা বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে মিয়ানমার।
এদিকে ইউএনএইচসিআর রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে রোহিঙ্গাদের স্বার্থ অক্ষুন্ন রাখার আহবান জানিয়ে এ লক্ষ্যে সংস্থাটি যে কোনো আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছে।
ঢাকা থেকে বিস্তারিত জানিয়েছেন আমীর খসরু।

please wait

No media source currently available

0:00 0:06:35 0:00

XS
SM
MD
LG