ইউক্রেনের ক্রাইমিয়া অঞ্চলের সংকট নিরসণে, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে সরাসরি আলোচনা অনুষ্ঠানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্র বৃটেন এবং ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রীবর্গ। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরীসহ ঐ তিন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীবর্গ বুধবার প্যারিসে এ বিষয়ক বৈঠকের পর যুক্ত বিবৃতিতে এই প্রচেষ্টার কথা বলেন। তারা রুশ সীমান্তে পূর্ব ইউক্রেন এবং ক্রাইমিয়ার সংকটময় এলাকায় অবিলম্বে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক নিয়োগের আহবান জানান।
তথাকথিত বুদাপেষ্ট ঐক্যমত্য গ্রুপ কতৃক আয়োজিত বৈঠকে অংশ নিতে একই সময়ে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেরগেই লাভ্রভও প্যারিসে ছিলেন, কিন্তু বৈঠকে অংশ নেননি। ১৯৯৪ সালের চুক্তি অনুসারে যুক্তরাষ্ট্র বৃটেন এবং রাশিয়া’র ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখন্ডতায় সমর্থন দেয়ার কথা।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায় জন কেরী পৃথক বৈঠক করেন ল্যাভ্রভের সঙ্গে এবং তাকে ইউক্রেনের অন্তর্বর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ্যান্দ্রি দেশচিতসিয়ার সঙ্গে আলোচনা করার আহবান জানান।
এদিকে, ন্যাটো মহাসচিব এ্যান্ডার্স ফগ রাসমুসেন ঘোষণা দিয়েছেন তারা রাশিয়ার সঙ্গে তাদের সহযোগিতার বিষয় পর্যালোচনা করবেন। তিনি আরো বলেছেন সিরিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র ধ্বংসের লক্ষ্যে প্রস্তুত থাকা যুক্তরাষ্ট্রের জাহাজের নিরাপত্তা বিধানে ন্যাটো-রাশিয়ার যৌথ পরিকল্পনাও বাতিল করা হয়েছে।
এর আগে বৃটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেইগ বলছেন, রূশ ও য়ুক্রেনীয় কর্মকর্তাদেরকে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগে একত্রিত করতে যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেন প্রতিটি কূটনৈতিক সুযোগ কাজে লাগানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
হেইগ বলেন, কূটনৈতিক অগ্রগতি যদি নাই হয় তো, রাশিয়াকে পরিণতির জন্যে খেসারত দিতে হবে। তিনি বলেন- রাশিয়ার মনে রাখা দরকার যে দীর্ঘ দিন ধরে, একই ভাবে, যেমনটি হস্তক্ষেপ তারা করেছে য়ুক্রেন-জর্জিয়া ও মলডোভায়- তাতে করে য়ুরোপিয় দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কে তার রকমফের হবে।
তথাকথিত বুদাপেষ্ট ঐক্যমত্য গ্রুপ কতৃক আয়োজিত বৈঠকে অংশ নিতে একই সময়ে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেরগেই লাভ্রভও প্যারিসে ছিলেন, কিন্তু বৈঠকে অংশ নেননি। ১৯৯৪ সালের চুক্তি অনুসারে যুক্তরাষ্ট্র বৃটেন এবং রাশিয়া’র ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখন্ডতায় সমর্থন দেয়ার কথা।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায় জন কেরী পৃথক বৈঠক করেন ল্যাভ্রভের সঙ্গে এবং তাকে ইউক্রেনের অন্তর্বর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ্যান্দ্রি দেশচিতসিয়ার সঙ্গে আলোচনা করার আহবান জানান।
এদিকে, ন্যাটো মহাসচিব এ্যান্ডার্স ফগ রাসমুসেন ঘোষণা দিয়েছেন তারা রাশিয়ার সঙ্গে তাদের সহযোগিতার বিষয় পর্যালোচনা করবেন। তিনি আরো বলেছেন সিরিয়ার রাসায়নিক অস্ত্র ধ্বংসের লক্ষ্যে প্রস্তুত থাকা যুক্তরাষ্ট্রের জাহাজের নিরাপত্তা বিধানে ন্যাটো-রাশিয়ার যৌথ পরিকল্পনাও বাতিল করা হয়েছে।
এর আগে বৃটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেইগ বলছেন, রূশ ও য়ুক্রেনীয় কর্মকর্তাদেরকে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগে একত্রিত করতে যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেন প্রতিটি কূটনৈতিক সুযোগ কাজে লাগানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
হেইগ বলেন, কূটনৈতিক অগ্রগতি যদি নাই হয় তো, রাশিয়াকে পরিণতির জন্যে খেসারত দিতে হবে। তিনি বলেন- রাশিয়ার মনে রাখা দরকার যে দীর্ঘ দিন ধরে, একই ভাবে, যেমনটি হস্তক্ষেপ তারা করেছে য়ুক্রেন-জর্জিয়া ও মলডোভায়- তাতে করে য়ুরোপিয় দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কে তার রকমফের হবে।