প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ব‘লেছেন – বিশ্বের সবচেয়ে বড়ো দু’ই অর্থনীতির দেশের মধ্যেকার বানিজ্য বিরোধ নিস্পত্তি ক’রতে যুক্তরাষ্ট্র কালকেই চীনের সঙ্গে একখানা রফা ক’রে নিতে পারে । চীনই দু’তরফের মধ্যে একটা চুক্তি সম্পন্নে বাগড়া দিচ্ছে ব’লে যে অভিযোগ, তারই সঙ্গে এখন এটাও যুক্ত ক’রলেন তিনি।
মঙ্গলবার এক নাগাড়ে দেওয়া বেশ কয়েকটি টুইট বার্তায় ট্রাম্প আমরা ক’রতে পারতাম এমোন যেকোনো চুক্তির সঙ্গে তুলনামুলকভাবে এখন আমাদের অবস্থান অনেক বেশি শ্রেয়তরো - একথা ব’লে যুক্তরাষ্ট্রকে চিত্রায়িত করেছেন – আবার সেই যে,তিনি প্রায় প্রায়ই ব’লে থাকেন , তারই পুনরাবৃত্তি ক’রে ব’লেছেন – আর যাই হোক বানিজ্যের ব্যাপারে অন্যান্য দেশ যুক্তরাষ্ট্রের ওপর টেক্কা দেবে , এটা তাঁর প্রশাসন হ’তে দেবেনা ।
যুক্তরাষ্ট্রে চীনের পাঠানো পন্য সামগ্রীর ওপর তিনি যে বিশ হাজার কোটি ডলারের কর বৃদ্ধি ক’রেছেন – চীনের রফতানীর ওপর আরো যে তিরিশ হাজার কোটি ডলারের শুল্কারোপের উদ্যোগ নিয়েছেন , তাঁর এ সর্ব সাম্প্রতিক মন্তব্য সেই তারই পরবর্তীতে শোনা গেলো । পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় চীনও যুক্তরাষ্ট্রের পন্য সামগ্রীর ওপর ছ’ হাজার কোটি ডলারের শুল্ক আরোপের কথা ব’লেছে ।
চীনের অর্থ মন্ত্রণালয় ব’লেছে – সোমবারদিন, পাঁচ থেকে পঁচিশ শতাংশের – তাদের এই কর বৃদ্ধি পয়লা জুন থেকে কার্যকর হবে এবং এতে ক’রে চীনে রফতানী করা যুক্তরাষ্ট্রের পাঁচ হাজার এক শ’ রফতানী পন্যের ওপর প্রযোজ্য হবে। বেজিং ব’লছে- যুক্তরাষ্ট্রের এক তরফা যুক্তি এবং সংরক্ষণবাদী মনোভাবই নিশানা, তাদের এ উদ্যোগের।