বাংলাদেশের শূণ্যরেখায় মিয়ানমারের ৩৮টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন

বাংলাদেশের বান্দরবানের দূর্গম পাহাড়ী সীমান্তের শূণ্যরেখায় মিয়ানমারের ৩৮টি পরিবারের ১৩৬ জন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। মিয়ানমারে সেনা অভিযান থেকে প্রাণ বাঁচাতে বৌদ্ধ ধর্মের এসব মানুষ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন বেশ কিছু বৌদ্ধ ইতোমধ্যে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছেন।

বাংলাদেশের বান্দরবানের দূর্গম পাহাড়ী সীমান্তের শূণ্যরেখায় মিয়ানমারের ৩৮টি পরিবারের ১৩৬ জন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। মিয়ানমারে সেনা অভিযান থেকে প্রাণ বাঁচাতে বৌদ্ধ ধর্মের এসব মানুষ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন বেশ কিছু বৌদ্ধ ইতোমধ্যে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছেন।
মিয়ানমারের চীন প্রদেশের বৌদ্ধরা বান্দরবানের দূর্গম পাহাড়ী সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছেন। গত কয়েক দিনে অনুপ্রবেশ করেছেন অন্তত ২ শতাধিক বৌদ্ধ। মিয়ানমারে সেনা অভিযান থেকে প্রাণ বাঁচাতে বৌদ্ধ ধর্মের এসব মানুষ দেশ ছেড়ে পালিয়ে এসেছেন বলে জানিয়েছেন। ইতোপূর্বে মিয়ানমার থেকে মুসলমানদের পাশাপাশি প্রায় ৫শ’র মতো হিন্দু প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিলেও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী পালিয়ে আসার ঘটনা এই প্রথম। দূর্গম পাহাড়ী পথ হওয়ায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি সদস্যদেরও সেখানে পৌঁছাতে বেগ পেতে হয়। অবশেষে বান্দরবানের রুমা উপজেলার রেমাক্রী প্রাংসা ইউনিয়নের চাইক্ষাং সীমান্তে বৃহস্পতিবার ১৩৬ জন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীর সন্ধান পেয়েছে বিজিবি। তারা উভয় দেশের মাঝামাঝি সীমান্তের শূন্যরেখায় অবস্থান করছেন বলে জানিয়েছেন বিজিবি’র বান্দরবান সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মোহাম্মদ জহিরুল হক খান।

Your browser doesn’t support HTML5

বাংলাদেশের শূণ্যরেখায় মিয়ানমারের ৩৮টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন