বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের কুড়িগ্রাম জেলায় শুক্রবার গভীর রাতে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনের সাংবাদিক আরিফুল ইসলামকে জেলে পাঠনোর পর রোববার আদালত তাঁকে জামিনে মুক্তি দিয়েছে।
এদিকে, ঢাকায় জন প্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেছেন সরকারের করা তদন্তে আরিফুলকে আটক এবং তৎপরবর্তী ঘটনায় জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভিনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় তাঁকে প্রত্যাহার এবং তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হবে।
সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনায় বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন, মানবাধিকার সংস্থা ও অন্যান্য মহলের নিন্দা ও প্রতিবাদ আজও অব্যাহত থাকে।
এদিকে,ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ক্ষমতাসীন দলের এক সংসদ সদস্যের করা মামলার আসামি সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের নিখোঁজের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে তাকে খুঁজে বের করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা-হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। ওই মামলায় একটি দৈনিক পত্রিকার সম্পাদকসহ ৩২ জনকে আসামী করা হয়েছে।
Your browser doesn’t support HTML5