রবিবার (১২ জুন) জাতীয় সংসদে সিলেট-২ আসনের নির্বাচিত গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খানের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ড.মোমেন বলেন, “জ্বালানি ও এলপিজির মূল্যবৃদ্ধির কারণে, জনগণ যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেজন্য সরকারি ভর্তুকি বাড়ানো হচ্ছে, যা সামগ্রিক বাজেটের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। এছাড়া, বর্ধিত মূল্যে তেল ও এলএনজি আমদানি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।”
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, “বিশ্ব অর্থনীতিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাব বহুমাত্রিক, সেই প্রভাব বাংলাদেশেও রয়েছে। যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সংকট মোকাবেলায় সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। এর অংশ হিসাবে, বিলাসজাত দ্রব্য আমদানি নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।”
আব্দুল মোমেন বলেন, “বাংলাদেশ ব্যাংক এরই মধ্যে রেমিটেন্স বাড়াতে কিছু বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিয়েছে। এছাড়া ডলারের বিপরীতে টাকার মান যুক্তিসঙ্গত রাখতে, সরকারি কর্মকর্তাদের সব ধরনের এক্সপোজার ভিজিট, স্টাডি ট্যুর, ওয়ার্কশপ ও সেমিনার বন্ধ করা হয়েছে। ব্যাংকারদের ক্ষেত্রেও একই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।”
ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন,“জানুয়ারিতে বিশ্ববাজারে ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম ছিল ব্যারেল প্রতি ৫৬ ডলার; যা এখন ১২০ ডলারের বেশি হয়েছে।”