অগনিত আতশবাজির ঝলকানি আর আকাশ প্রদীপের আলোয় রাজধানী ঢাকা ও বন্দর নগরী চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলোতে নতুন বছরকে স্বাগত জানানো হয়েছে। করোনা মহামারীপর প্রভাব কমে আসায়, কোনো বিধিনিষেধ ছাড়াই উৎসবমুখর পরিবেশে নতুন বছরকে বরণ করে নেয় বাংলাদেশর মানুষ।
বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান পর্যটন কেন্দ্র কক্সবাজারে বর্ণিল আতশবাজির মধ্য দিয়ে ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দকে বাগত জানানো হয়।মধ্যরাতে কক্সবাজারে সমবেত হয় কয়েক হাজার পর্যটক।শহরের হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউস এবং পর্যটন-ব্যবসা সংশ্লিলষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন বছরকে বরণ করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেং। কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দারা সৈকতে ২০২২ সালের শেষ সূর্যাস্ত উপভোগ করেন আর মধ্যরাতে স্বাগত জানান নতুন বছরকে। পড়ন্ত বিকালে বছরের শেষ সূর্যাস্ত দেখতে সৈকতের লাবনী পয়েন্ট থেকে কলাতলী পর্যন্ত তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না।
ঢাকাসহ বড় শহরগুলোতে পুলিশের পক্ষ থেকে উন্মুক্ত স্থানে কোনো অনুষ্ঠান করা এবং আতশবাজি ও পটকা ফোটানো-তে নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও বাংলাদেশের মানুষ নতুন বছরেকে স্বাগত জানিয়েছে যথানিয়মে, প্রথা অনুযায়ী। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে প্রস্তত ছিল ফায়ার ফাইটিং ইউনিট ও অ্যাম্বুলেন্স।