চট্টগ্রামে নৌবাহিনীর মসজিদে গ্রেনেড হামলা

বাংলাদেশের চট্টগ্রামে নৌবহিনীর একটি মসজিদে গ্রেনেড হামলায় অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। এক জনের অবস্থা গুরুতর। মসজিদটি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

পতেঙ্গায় ঈশা খাঁ ঘাটিতে শুক্রবার জুমার নামাজের সময় এ গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সূরা ফাতেহা পাঠ করার পরপরই পেছন থেকে দুটি গ্রেনেড ছুড়ে এ হামলা চালানো হয়। পুলিশের উপ-কমিশনার হারুনুর রশিদ প্রাথমিকভাবে এ তথ্য জানান। পরে অবশ্য তিনি সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি। মসজিদটি নিয়ন্ত্রিত এলাকার মধ্যে। প্রায় ২শ’ জন মুসল্লি নামাজ পড়ছিলেন।

সংবাদ কর্মীদেরকে ঘটনাস্থলে যেতে দেয়া হচ্ছে না। কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রবেশের ক্ষেত্রেও। এখন পর্যন্ত এ ঘটনার দায়িত্ব কেউ স্বীকার করেনি।

দুইজনকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম মিজান। তিনি সেখানে ব্যাটম্যান হিসেবে দুই বছর যাবত কাজ করছেন।

এদিকে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর জানিয়েছে, চট্টগ্রামে নৌবাহিনীর ঈশা খাঁ মসজিদে ককটেল বিস্ফোরিত হয়েছে। এতে কয়েকজন আহত হয়েছেন। ঢাকা থেকে মতিউর রহমান চৌধুরী।

Your browser doesn’t support HTML5

চট্টগ্রামে নৌবাহিনীর মসজিদে গ্রেনেড হামলা