বাংলাদেশের পুলিশ বলছে কক্সবাজারের টেকনাফে আনসার ক্যাম্পে হামলায় রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন জড়িত ছিল

Rohingya refugees at the Dar Pang camp for displaced people outside of Sittwe, Myanmar, June 4, 2015. (Colin Lovett/VOA)

বাংলাদেশের পুলিশ বলছে, গত ১২ মে কক্সবাজারের টেকনাফে আনসার ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে ১১টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৭ শো রাউন্ড গুলি লুটের ঘটনায় মিয়ানমার ভিত্তিক সংগঠন রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন বা আরএসও জড়িত রয়েছে। তারা লুট করা অস্ত্র ও গুলি নিয়ে ওই দিনই মিয়ানমারে পালিয়ে যায়। হামলায় মিয়ানমার থেকে আসা ৫ জন, বাংলাদেশে অবস্থানকারী ৯ জন রোহিঙ্গা এবং ৬জন বাংলাদেশী অংশ নেয়। চট্টগ্রাম পুলিশের ডিআইজি সফিকুল ইসলাম বলেন, ওই হামলায় নেতৃত্ব দিয়েছে একজন পাকিস্তানী নাগরিক এবং সে বর্তমানে মিয়ানমারে আশ্রয় নিয়েছে। তিনি জানান, তারা শিগগিরই অস্ত্র উদ্ধারে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সহায়তা চাইবেন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের দুর্গম এলাকায় আরএসও’র তৎপরতা অনেকদিন ধরে চলছে। তবে সাম্প্রতিকালে তারা বেশি মাত্রায় তৎপর রয়েছে।

এ সম্পর্কে ঢাকা থেকে বিস্তারিত জানিয়েছেন আমীর খসরু।

Your browser doesn’t support HTML5

আমীর খসরুর রিপোর্ট রোহিঙ্গা