অরিত্রীর আত্মহত্যা ও শিক্ষক –শিক্ষার্থীর সম্পর্ক

Oritri adhikari

সম্প্রতি যে খবরটি আমাদের সকলকেই মর্মাহত করেছে , সেটি হলো ঢাকার ভিকারুন্নেসা নুন স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রী অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যা । অভিযোগ হচ্ছে যে অরিত্রী অধিকারী এই ঘটনার আগের দিন স্কুলে মোবাইল ফোন নিয়ে গিয়েছিল এবং এমনটিও বলা হচ্ছে যে তার ফোনে পরীক্ষায় নকল করার সুযোগ ছিল। স্কুলের প্রিন্সিপাল বলছেন , নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা তাকে বাকি পরীক্ষা না দেয়ার আদেশ দেন। তার মানে অরিত্রীর দশম শ্রেণীতে ওঠার কোন সুযোগ ছিল না। পরের দিন অরিত্রী তার বাবা মা কে নিয়ে সেই স্কুলে যায় এবং অভিযোগ করা হচ্ছে যে প্রিন্সিপালসহ সংশ্লিষ্ট কয়েকজন শিক্ষয়িত্রী , অরিত্রী এবং তার বাবা মাকে ভর্ৎসনা করলে , অরিত্রী বাড়ি গিয়ে আত্মহত্যা করে। এ নিয়ে পরস্পর বিরোধী মন্তব্য ও মতামত রয়েছে , মামলা মোকদ্দমা হচ্ছে এবং একজন শিক্ষয়িত্রীকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। আমরা সেই জটিলতায় যাচ্ছি না। কিন্তু সত্যি কথা বলতে এ ধরণের ঘটনা বাংলাদেশে শিক্ষা পদ্ধতি এবং শিক্ষার্থির সঙ্গে শিক্ষকের সম্পর্কের কিছু দূর্বল দিক চিহ্নিত করে। এ নিয়েই আমরা আজ সরাসরি ফোনে কথা বলছি, জর্জ মেসন ইউনিভার্সিটির শিক্ষা বিষয়ক গবেষক এবং পিএইচডি ফেলো , তারেক মেহদি:

Your browser doesn’t support HTML5

অরিত্রীর আত্মহত্যা ও শিক্ষক –শিক্ষার্থীর সম্পর্ক