গুলশান-শোলাকিয়া হামলায় ব্যবহৃত অস্ত্রের যোগানদাতারা চিহ্নিত: বাংলাদেশের পুলিশ প্রধান

বাংলাদেশে এক জুলাই গুলশান হামলার ঘটনায় নিহত ৫ জন জঙ্গী এবং একজন সন্দেহভাজনের মরদেহ এখনো পর্যন্ত তাদের পরিবার বা স্বজনদের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়নি।

কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যদি পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ মরদেহ না নেয় তাহলে তা আঞ্জুমান মহিদুল ইসলামে দিয়ে দেয়া হবে দাফনের জন্য।

পুলিশ প্রধান সোমবার দাবি করেছেন, গুলশান এবং শোলাকিয়ায় হামলায় ব্যবহৃত অস্ত্রের যোগানদাতাদের চিহ্নিত করা গেছে এবং গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। জেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, জেলে জঙ্গী সম্পৃক্ততার মামলায় ৫ শতাধিক বন্দীর উপর নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

এদিকে, ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট সোমবার বলেছেন, সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা তা যুক্তরাষ্ট্রেই ঘটুক অথবা বাংলাদেশেই ঘটুক, তা সব দেশের স্থানীয় মানুষই ঘটাচ্ছে। কিন্তু কেউ খুবই স্বল্পসংখ্যক ঐ সন্ত্রাসীদের প্রভাবিত করছে; এই প্রশ্নে বাংলাদেশ সরকারের সাথে আমাদের মত অভিন্ন। আমরা চেষ্টা করছি কে এই মানুষগুলোকে প্রভাবিত করছে, বিশেষ করে তরুণদের- তা চিহ্নিত করতে এবং এটা কিভাবে বন্ধ করা যায় সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি, বললেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শত শত শিক্ষার্থী এবং শিক্ষক জঙ্গীবাদ বিরোধী মানববন্ধন করেছেন সোমবার। ঢাকা থেকে আমীর খসরু।

Your browser doesn’t support HTML5

গুলশান-শোলাকিয়া হামলায় ব্যবহৃত অস্ত্রের যোগানদাতারা চিহ্নিত: বাংলাদেশের পুলিশ প্রধান