ভারত বায়োটেক কোম্পানির তৈরি করোনার প্রতিষেধক কোভ্যাক্সিন ২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের শরীরে কতটা কাজ করবে তা পরীক্ষার অনুমতি দেওয়া হল। আজ বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক এ কথা জানিয়েছে। এতদিন পর্যন্ত ভারতে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে কোভ্যাক্সিন কিংবা কোভিশিল্ড, করোনার এই দু'টি প্রতিষেধক দেওয়ার ছাড়পত্র মিলেছিল। এ বার ৫০০ জনের ওপরে এই পরীক্ষা চালানো হবে। যদি ফল আশাব্যঞ্জক হয় তা হলে সেই অনুযায়ী প্রতিষেধক উৎপাদনের বরাত দেওয়া হবে। কোভিশিল্ডের ক্ষেত্রে অবশ্য এখনও এই পরীক্ষার কথা বলা হয়নি। এদিকে আজই কেন্দ্রীয় সরকার কোভিশিল্ডের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের মধ্যে তিন থেকে চার মাস পর্যন্ত ব্যবধান রাখতে পরামর্শ দিয়েছে।
Your browser doesn’t support HTML5
২ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত বয়সীদের টিকাদান কর্মসূচি নেওয়াটা এই মুহূর্তে জরুরী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ, দেখা যাচ্ছে অল্প বয়সীদের মধ্যেও করোনা সংক্রমণ হচ্ছে। তাই তাদের প্রতিষেধক কর্মসূচির বাইরে রাখাটা ঠিক হবে না। তাতে সার্বিকভাবে কাজও হবে না। যদিও এখন সবচেয়ে আগে দরকার প্রতিষেধকের সরবরাহ বাড়ানো। কোভ্যাক্সিনের উৎপাদক ভারত বায়োটেক এবং কোভিশিল্ডের উৎপাদক সিরাম ইনস্টিটিউট ইন্ডিয়া, এই দুটি কোম্পানিই জানিয়ে দিয়েছে, তারা আগামী জুলাই-অগাস্টের আগে উৎপাদন খুব বেশি বাড়াতে পারবে না।