টানা একমাস মাহে রমজানের সিয়াম সাধনার পর বৃহস্পতিবার সমগ্র বিশ্বের মুসলমানরা উদযাপন করছেন পবিত্র ঈদুল ফিতর। বিশ্বের সর্ববৃহত মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন মসজিদে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামের পবিত্র স্থাপনা সমূহের ভূমি সৌদি আরব, সিরিয়া ও মালয়েশিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপিত হয় ঈদুল ফিতর। কায়রোর তাহরির স্কোয়ারের ঈদ জামাতে অংশ নেন অসংখ্য মানুষ। দেশের অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ও শীর্ষ কর্মকর্তারা ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন স্থানীয় মসজিদে।
যুক্তরাষ্ট্রের মুসলমানরাও বিভিন্ন মসজিদ এবং ময়দানে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন।
সারা বিশ্বের মুসলমানদের ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানান যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা । তিনি বলেন সমগ্র বিশ্বের ন্যায় ঈদ লক্ষ লক্ষ আমেরিকানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বহু ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ এবং আমি কামনা করছি এই ঈদ হোক সকল মুসলমানের জন্য আশীর্বাদ ও আনন্দ উতসবে পরিপূর্ন।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিবৃতি, “পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র এবং সারা বিশ্বের মুসলিমদের প্রতি মিশেল এবং আমি ঈদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। বিগত এক মাস মুসলমানরা তাঁদের বিশ্বাস অনুসারে প্রার্থণাসহ ধর্মীয় কর্মকান্ড করেছেন, সিয়াম সাধনা করেছেন এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছেন। হোয়াইট হাউজের এ বছরের ইফতারে আমি অসংখ্য আমেরিকান মুসলমানের কয়েকজনের সঙ্গে কিছুটা সময় হলেও কাটাতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। আমাদের গণতন্ত্র ও অর্থনীতিকে শক্তিশালি করতে তাঁদের অবদান অনস্বীকার্য। আমাদের অনেকেরই আমাদের মুসলমান বন্ধু ও সহকর্মীদের সঙ্গে ইফতার করার সুযোগ হয়। ইফতারের এই ঐতিহ্য আমাদের সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা স্মরণ করায় এবং লক্ষ লক্ষ সিরিয়ান, যারা এই রমজানে ঘরবাড়ী ছাড়া হয়েছেন, পরিবার ও প্রিয়জন ছাড়া হয়েছেন, তারা সহ আমাদের মধ্যে কম ভাগ্যবানদের প্রতি সমবেদনা বাড়িয়ে দেয়। এই ঈদুল ফিতরে সিরিয়ানদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র খাদ্য ও মানবিক সহায়তা বাবদ অতিরিক্ত ১৯ কোটি ৫০ লক্ষ ডলার প্রদান করেছে। এ নিয়ে সিরিয়ায় সমস্যা সৃষ্টির পর থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মানবিক সাহায্য হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র ১০০ কোটি ডলারেও বেশী অর্থ প্রদান করেছে। ঈদ হচ্ছে লক্ষ লক্ষ আমেরিকানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বহু ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ এবং আমি কামনা করছি এই ঈদ হোক সকল মুসলমানের জন্য আশীর্বাদ ও আনন্দ উৎসবে পরিপূর্ন। ঈদ মুবারক”।
ইসলামের পবিত্র স্থাপনা সমূহের ভূমি সৌদি আরব, সিরিয়া ও মালয়েশিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপিত হয় ঈদুল ফিতর। কায়রোর তাহরির স্কোয়ারের ঈদ জামাতে অংশ নেন অসংখ্য মানুষ। দেশের অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ও শীর্ষ কর্মকর্তারা ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন স্থানীয় মসজিদে।
যুক্তরাষ্ট্রের মুসলমানরাও বিভিন্ন মসজিদ এবং ময়দানে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন।
সারা বিশ্বের মুসলমানদের ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানান যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা । তিনি বলেন সমগ্র বিশ্বের ন্যায় ঈদ লক্ষ লক্ষ আমেরিকানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বহু ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ এবং আমি কামনা করছি এই ঈদ হোক সকল মুসলমানের জন্য আশীর্বাদ ও আনন্দ উতসবে পরিপূর্ন।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিবৃতি, “পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র এবং সারা বিশ্বের মুসলিমদের প্রতি মিশেল এবং আমি ঈদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। বিগত এক মাস মুসলমানরা তাঁদের বিশ্বাস অনুসারে প্রার্থণাসহ ধর্মীয় কর্মকান্ড করেছেন, সিয়াম সাধনা করেছেন এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছেন। হোয়াইট হাউজের এ বছরের ইফতারে আমি অসংখ্য আমেরিকান মুসলমানের কয়েকজনের সঙ্গে কিছুটা সময় হলেও কাটাতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। আমাদের গণতন্ত্র ও অর্থনীতিকে শক্তিশালি করতে তাঁদের অবদান অনস্বীকার্য। আমাদের অনেকেরই আমাদের মুসলমান বন্ধু ও সহকর্মীদের সঙ্গে ইফতার করার সুযোগ হয়। ইফতারের এই ঐতিহ্য আমাদের সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা স্মরণ করায় এবং লক্ষ লক্ষ সিরিয়ান, যারা এই রমজানে ঘরবাড়ী ছাড়া হয়েছেন, পরিবার ও প্রিয়জন ছাড়া হয়েছেন, তারা সহ আমাদের মধ্যে কম ভাগ্যবানদের প্রতি সমবেদনা বাড়িয়ে দেয়। এই ঈদুল ফিতরে সিরিয়ানদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র খাদ্য ও মানবিক সহায়তা বাবদ অতিরিক্ত ১৯ কোটি ৫০ লক্ষ ডলার প্রদান করেছে। এ নিয়ে সিরিয়ায় সমস্যা সৃষ্টির পর থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মানবিক সাহায্য হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র ১০০ কোটি ডলারেও বেশী অর্থ প্রদান করেছে। ঈদ হচ্ছে লক্ষ লক্ষ আমেরিকানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বহু ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ এবং আমি কামনা করছি এই ঈদ হোক সকল মুসলমানের জন্য আশীর্বাদ ও আনন্দ উৎসবে পরিপূর্ন। ঈদ মুবারক”।
Your browser doesn’t support HTML5