হ্যালো ওয়াশিংটন: সংখ্যালঘু দেশে দেশে

আজ বাংলাদেশে শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে যে সব চিন্তক নিহত হয়েছিলেন তাদের আত্মার শান্তি কামনা করে শুরু করছি আজকের এই কল ইন শো , হ্যালো ওয়াশিংটন। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম একটি লক্ষ্য ছিল , সংখ্যাগুরু আর সংখ্যালঘুর যে তত্ব তৎকালীন পাকিস্তানের ভিত্তি ছিল তা থেকে বেরিয়ে আসা।

আজকের এই কল ইন শো তে আমরা বোঝার চেষ্টা করবো , বাংলাদেশ এ ব্যাপারে কতখানি অগ্রসর হয়েছে। তবে কেবল বাংলাদেশ নয় বিশ্ব জুড়ে সংখ্যালঘুরা কোথাও নিহত হচ্ছেন , নির্যাতিত হচ্ছেন , নিষ্পেষিত হচ্ছেন , কোথাও বা তাদের অধিকার এতটাই খর্ব যে তারা প্রান্তিক অবস্থানে রয়েছেন। মিয়ান্মারে , ভারতে , পাকিস্তানে , মধ্যপ্রাচ্যে , এমন কী পশ্চিমী বিশ্বেও সংখ্যালঘুরা শংকার মধ্যেই থেকে যান। সংখ্যালঘু শব্দটির সংখ্যাতাত্বিক তাৎপর্য রয়েছে , তবে সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ভাবেও এই গাণিতিক হিসেবকে কাজে লাগাচ্ছেন স্বার্থান্বেষীরা। শ্রোতাদের প্রশ্ন উত্তরের মধ্য থেকে এই সংকটের স্বরূপ বিশ্লেষণ করবেন

আমাদের অতিথি প্যানেলিস্টরা । আজ এই অনুষ্ঠানে টেলিসম্মিলনী লাইনে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী , সাবেক তত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল। রয়েছেন কোলকাতার মাওলানা আবুল কালাম ইন্সটিটিউটের সিনিয়র ফেলো , কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্র বিজ্ঞানের অধ্যাপক ড অমিয় চৌধুরী , আরও আছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাদেকা হালিম

Your browser doesn’t support HTML5

শুনুন , আজকের কল ইন শো , সংখ্যালঘু , দেশে দেশে