ভারতদের রাজনীতিতে তরুন নেতৃত্বের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে

প্রাক্তন কেন্দ্রীয় সরকারি অফিসার অরবিন্দ কেজরিওয়াল এক বছর আগে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রি নির্বাচিত হয়ে এলেন বিজেপি ও কংগ্রেসের মত মূল ধারার রাজনৈতিক দলকে শোচনীয় ভাবে হারিয়ে। তাঁর আন্দোলন ও প্রচারের মূল কথা ছিল দুর্নীতির অবসান। আর দেশদ্রোহিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া বামপন্থী ছাত্র নেতা কানহাইয়া কুমার জামিনে মুক্ত হয়ে এসে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালযে যে বক্তৃতা দিলেন, তা সরাসরি সম্প্রচার করল বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল। বামপন্থীরা তো বটেই, গোটা দেশের তরুণ সমাজ সাগ্রহে সাড়া দিল তাঁর কথায় - ভারত থেকে বিচ্ছিন্নতা নয়, চাই বরং দেশের মধ্যেই বাক স্বাধীনতা, দারিদ্র্য থেকে মুক্তি ও ব্রাহ্মণ্যবাদের নিগড় থেকেও মুক্তি। আজকের ভারত কেবল যে নরেন্দ্র মোদি কিংবা রাহুল গান্ধীতে সন্তুষ্ট নয়, তা বোঝাই যাচ্ছে একেবারে রাজনীতির পরিসরের বাইরে থেকে উঠে আসা এই দুই নায়কের জনপ্রিয়তায়। এঁরা রাজনীতির আকাশে ক্ষণিকের উল্কা, না, একেবারে চন্দ্র-সূর্য হয়ে উঠবেন, তা অবশ্য সময়ই বলবে।

Your browser doesn’t support HTML5

ভারতদের রাজনীতিতে তরুন নেতৃত্বের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে