কোরীয় উপদ্বীপে যুদ্ধ এড়ানোর জরুরী লক্ষ্যে, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা রবিবার দুপুরে আবার আলোচনা শুরু করেছেন।
প্রাথমিক আলোচনা শুরু হয় শনিবার। রবিবার খুব ভোরে ১০ ঘন্টার মতো আলোচনা স্থগিত থাকে। কর্মকর্তারা আলোচনা সম্পর্কে প্রকাশ্যে কোন মন্তব্য করেননি। আলোচনায় কোন অগ্রগতি হচ্ছে কিনা কিংবা কতদিন আলোচনা চলবে সে বিষয়ে কিছু শোনা যায়নি।
অবশ্য রবিবার যখন আবার আলোচনা শুরু হয় তখন দক্ষিণ কোরিয়া জানায় যে উত্তর কোরিয়ায়, অস্বাভবাবিক সেনা চলাচল ও সাবমেরিন চলাচল লক্ষ করা গেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রনায়ের সূত্রে জানা গেছে যে পিয়ংইয়ং তাদের সাবমেরিনের ৭০ শতাংশ ঘাটি থেকে সরিয়েছে এবং সাবমেরিন গুলো কোথায় আছে তা জানা যায়নি।
পিয়ংইয়ং যে চুড়ান্ত সময়সীমা নির্ধারন করেছে তা সত্বেও, উচ্চ পর্যায়ের এই বৈঠক হচ্ছে পানমুনজম গ্রামে। পিয়ংইয়ং সামরিক কার্যব্যবস্থার হুমকী দিয়েছে যদি সোল কমিউনিস্ট উত্তর কোরিয়ায় প্রচাড়নামূলক সম্প্রচার বন্ধ না করে এবং সীমান্তে যে সব লাউড স্পিকার বসিয়েছে তা সরিয়ে না ফেলে।