লণ্ডনে আধুনিক অলিম্পিকের এই তৃতীয়বারের আয়োজন কেমন ছিল? একজন সাংবাদিক যিনি প্রথমবার গেমসের খবর নিয়ে বেড়ালেন কি অনুভুতি ছিল তার?
আজ সেই সাংবাদিকের দৃষ্টিতেই সে কথা শোনাবেন রোকেয়া হায়দার
এবারের অলিম্পিয়াডে ইতিহাস গড়েছেন আমেরিকান সাঁতারু মাইকেল ফেল্পস, জ্যামাইকার দৌড়বিদ উসেইন বোল্ট, আমেরিকার জিমন্যাস্ট গ্যাবি ডগলাস। সেইসঙ্গে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির প্রেসিডেন্ট জ্যাঁক রোগ্যা যেমন উদ্বোধনী দিনেই বললেন – এবার মহিলাদের সংখ্যা যে কোন অলিম্পিকের চাইতে বেশী আর সৌদি আরবসহ পর্দা প্রথার নিয়মবিধি পেরিয়ে কয়েকটি দেশের মহিলা অলিম্পিয়ানদের অংশগ্রহণ বিশ্বের সেরা এই ক্রীড়া উত্সবকে স্মরণীয় করে রাখবে।
আপনাদের নিযে যাবো লণ্ডন অলিম্পিক ভেন্যুতে। সেখানে মিডিয়া সেন্টারে রয়েছেন বাংলাদেশের সাংবাদিক আজাদ মজুমদার। আযাদ আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি।
আপনার তো এই প্রথম অলিম্পিকের অভিজ্ঞতা। প্রায় শেষ পর্বে এসে কি মনে হচ্ছে? কেমন লাগলো?
‘আমি এর আগেও অনেকগুলো খেলাই দেশের বাইরে কভার করেছি কিন্তু প্রথমবারের মত অলিম্পিকএ এসেছি। এটা একদিক থেকে একেবারেই আলাদা এবং অনেক বড় একটা বিষয়। আমরা যেখানে কাজ করছি, একটা মিনি কর্মস্থল । এত বিচিত্র দেশ, এত বিচিত্র মানুষের সমাহার এখানে, এটা চোখে না দেখলে বোঝা মুস্কিল, এত বিচিত্র ভাষায় এতজন কথা বলছে। পুরো বিষয়টাই একটা অদ্ভুত অনুভুতি’।
নামী দামী তারকাদের খেলা দেখে কেমন লাগলো? আজাদ জানালেন, ‘এটা অসাধারণ অনুভুতি। অলিম্পিক যখন শুরু হয় তখন ফেল্পসের ইভেন্ট ছিল অনেকগুলো। শুরুতে তিনি ভাল ফলাফল করতে পারেন নি, ব্যর্থ হয়েছেন, তাই মনে হয়েছিল আমরা তার শুরুটা দেখতে পারিনি এখন তার শেষটাই দেখছি। কিন্তু না, ফেল্পস তার স্বাভাবিক ধারা ফিরে পেলেন, এবং নিজেকে প্রমান করলেন যে তিনিই গ্রেটেস্ট অলিম্পিয়ান’। এই প্রথমবার অলিম্পিকে মহিলাদের অংশগ্রহণ অনেক বেশী এবং যে সব দেশ মহিলাদের কখনও পাঠায়নি যেমন সৌদি আরব, কাতার সেইসব দেশ থেকেও এবার মহিলারা এসেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সৌদি আরব ও কাতার এবার মহিলা খেলোয়াড়দের এখানে পাঠিয়েছে। এটা নারী জাগরণের জন্য একধরণের একটা বার্তা বলা যেতে পারে’।
আজ সেই সাংবাদিকের দৃষ্টিতেই সে কথা শোনাবেন রোকেয়া হায়দার
এবারের অলিম্পিয়াডে ইতিহাস গড়েছেন আমেরিকান সাঁতারু মাইকেল ফেল্পস, জ্যামাইকার দৌড়বিদ উসেইন বোল্ট, আমেরিকার জিমন্যাস্ট গ্যাবি ডগলাস। সেইসঙ্গে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির প্রেসিডেন্ট জ্যাঁক রোগ্যা যেমন উদ্বোধনী দিনেই বললেন – এবার মহিলাদের সংখ্যা যে কোন অলিম্পিকের চাইতে বেশী আর সৌদি আরবসহ পর্দা প্রথার নিয়মবিধি পেরিয়ে কয়েকটি দেশের মহিলা অলিম্পিয়ানদের অংশগ্রহণ বিশ্বের সেরা এই ক্রীড়া উত্সবকে স্মরণীয় করে রাখবে।
আপনাদের নিযে যাবো লণ্ডন অলিম্পিক ভেন্যুতে। সেখানে মিডিয়া সেন্টারে রয়েছেন বাংলাদেশের সাংবাদিক আজাদ মজুমদার। আযাদ আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি।
আপনার তো এই প্রথম অলিম্পিকের অভিজ্ঞতা। প্রায় শেষ পর্বে এসে কি মনে হচ্ছে? কেমন লাগলো?
‘আমি এর আগেও অনেকগুলো খেলাই দেশের বাইরে কভার করেছি কিন্তু প্রথমবারের মত অলিম্পিকএ এসেছি। এটা একদিক থেকে একেবারেই আলাদা এবং অনেক বড় একটা বিষয়। আমরা যেখানে কাজ করছি, একটা মিনি কর্মস্থল । এত বিচিত্র দেশ, এত বিচিত্র মানুষের সমাহার এখানে, এটা চোখে না দেখলে বোঝা মুস্কিল, এত বিচিত্র ভাষায় এতজন কথা বলছে। পুরো বিষয়টাই একটা অদ্ভুত অনুভুতি’।
নামী দামী তারকাদের খেলা দেখে কেমন লাগলো? আজাদ জানালেন, ‘এটা অসাধারণ অনুভুতি। অলিম্পিক যখন শুরু হয় তখন ফেল্পসের ইভেন্ট ছিল অনেকগুলো। শুরুতে তিনি ভাল ফলাফল করতে পারেন নি, ব্যর্থ হয়েছেন, তাই মনে হয়েছিল আমরা তার শুরুটা দেখতে পারিনি এখন তার শেষটাই দেখছি। কিন্তু না, ফেল্পস তার স্বাভাবিক ধারা ফিরে পেলেন, এবং নিজেকে প্রমান করলেন যে তিনিই গ্রেটেস্ট অলিম্পিয়ান’। এই প্রথমবার অলিম্পিকে মহিলাদের অংশগ্রহণ অনেক বেশী এবং যে সব দেশ মহিলাদের কখনও পাঠায়নি যেমন সৌদি আরব, কাতার সেইসব দেশ থেকেও এবার মহিলারা এসেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সৌদি আরব ও কাতার এবার মহিলা খেলোয়াড়দের এখানে পাঠিয়েছে। এটা নারী জাগরণের জন্য একধরণের একটা বার্তা বলা যেতে পারে’।
Your browser doesn’t support HTML5