ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন কক্সবাজারের টেকনাফের কয়েক লাখ নিবন্ধিত এবং অনিবন্ধিত মিয়ানমারের রোহিঙ্গা শরণার্থী। কক্সবাজার এলাকার কমপক্ষে ৬টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হাজার হাজার অস্থায়ী ঘর, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা জানিয়েছেন টেকনাফের লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সভাপতি দুদু মিয়া। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আইওএমএ’র কক্সবাজারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সংযুক্তা সাহানী বুধবার ভয়েস অব আমেরিকাকে বলেন, বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে, বুধবার সন্ধ্যায় জাতিসংঘ শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর কক্সবাজারের কর্মকর্তা জন মিকেসিক ভয়েস অব আমেরিকাকে সাহায্য-সহায়তা পরিস্থিতি সম্পর্কে বলেন, ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ব্যাপকমাত্রায়। সরকার ও ইউএনএইচসিআর সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করছে। আর বাংলাদেশ সরকার ঘূর্ণিঝড় মোরার কারণে রোহিঙ্গাদের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সহায়তাকে স্বাগত জানানোর কথা জানিয়েছে।
এদিকে, ভারতীয় নৌবাহিনীর জাহাজ সুমিত্রা বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়াদের উদ্ধার কাজ করছে এবং এই পর্যন্ত ৩৩ জন বাংলাদেশীকে উদ্ধার করেছে।...ঢাকা থেকে আমীর খসরু
Your browser doesn’t support HTML5
ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন টেকনাফের লাখ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী