ঘূর্নিঝড় মোরা তছনছ করে দিয়ে গেছে বাংলাদেশের উপকূলীয় জনপদ। এ পর্যন্ত ৮ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে কক্সবাজারে ৫ জন, রাঙ্গামাটিতে ২ ও ভোলায় ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বেশির ভাগই মারা গেছেন গাছ চাপায়। আহত হয়েছেন শতাধিক। হাজার হাজার কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। রাঙ্গামাটি জেলা অন্ধকারে ডুবে আছে। কক্সবাজারের বেশ কিছু এলাকায় এখনও বিদ্যুৎ নেই। গাছপালা পড়ে রাস্তা-ঘাট বন্ধ হয়ে গেছে। কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ সব ধরনের ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে সেনা-নৌ ও বিমানবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন বর্তমানে ভিয়েনা সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া এক টুইট বার্তায় দলীয় নেতা-কর্মীদেরকে দুর্গতদের পাশে থাকতে বলেছেন। মঙ্গলবার ভোর ৬টার দিকে ঘূর্নিঝড়টি টেকনাফ উপকূল দিয়ে অতিক্রম করে। এ সময় প্রবল ঘূর্নি বাতাস ছিল। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ সময় কক্সবাজার উপকূলে ঝড়ের গতিবেগ ৮০ হলেও টেকনাফে ১০০ কিলোমিটার ও সেন্টমার্টিনে ১৩৫ কিলোমিটার বেগে ঝড়োহাওয়া প্রবাহিত হয়। কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন জানান, ঘূর্নিঝড় মোরার আঘাতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে।
রাঙ্গামাটির পরিস্থিতি একদম ভুতুরে। সকাল থেকেই বিদ্যুত নেই। স্থানীয় সাংবাদিক আলমগীর মানিক জানান,
শেষ খবর, ঘূর্ণিঝড় মোরা এই মুহূর্তে ভারতের ত্রিপুরা ও মিজোরামে অবস্থান করছে।
ঢাকা থেকে মতিউর রহমান চৌধুরীর রিপোর্ট।
Your browser doesn’t support HTML5
মতিউর রহমান চৌধুরীর রিপোর্ট