লন্ডন অলিম্পিক নিয়ে সরাসরি কথা লন্ডন থেকে

এবার অলিম্পিক সমাচার। স্বাগতিক বৃটেনে সমবেত দর্শক-ভক্তদের উত্সাহ আর খেলোয়াড়দের নতুন নতুন রেকর্ড, সবকিছু মিলিয়ে লণ্ডন শহরের পরিস্থিতি নিয়েই আজকের আলোচনা।
ওয়াশিংটনে স্টুডিও থেকে আমা কথা বলছি অলিম্পিক ভিলেজে বাংলাদেশের শেফ দ্য মিশন নুরুল ফজল বুলবুলের সঙ্গে।
প্রতিযোগিতার মাঝে অলিম্পিক ভিলেজের চারপাশের অবহেলিত এলাকা ইস্ট লণ্ডন – টাওয়ার হ্যামলেটের যে বিরাট উন্নতি হচ্ছে সে প্রসঙ্গে নুরুল ফজল বুলবুল বলেন – ‘এই টাওয়ার হ্যামলেট এলাকা লণ্ডনের সবচাইতে অবহেলিত অঞ্চল ছিল। লন্ডন যখন অলিম্পিক আয়োজনের আবেদনে জিতলো, তখন থেকেই তারা পরিকল্পনা করে যে লণ্ডনের এই এলাকাটি তারা গড়ে তুলবে স্থাপনা দিয়ে। সেই হিসেবেই টাওয়ার হ্যামলেটের এই বরোয় তারা গড়ে তোলে বিশ্বমানের এই স্থাপনাগুলি এবং অলিম্পিক ভিলেজ’।
তিনি আরও বলেন, ১৯৯৫ সালে তার লণ্ডন সফরকালে তিনি যেমনটি দেখেছিলেন, এখন আর তা নেই। অলিম্পিকের উন্নয়ন পরিকল্পনার সঙ্গে সঙ্গে ইস্ট লণ্ডনের রূপটা সম্পূর্ণ পরিবর্তন হয়ে গেছে। এখানে এক অর্থনৈতিক প্রান সঞ্চার হয়েছে।
আর বাংলাদেশী বৃটিশদের অবদানের কথা বলতে গিয়ে নরুল ফজল বুলবুল বলেন, ‘আমার কাচে যেটা ভাল লেগেছে যে, বাংলাদেশী-বৃটিশ যারা, তারা তাদের ভাষা-সংস্কৃতি পুরোপুরি বিসর্জন না দিয়েও, ধর্ম-সংস্কৃতি সব রক্ষা করেও, বৃটেনের প্রতি তাদের যে ভালবাসা, বিভিন্ন কেলায় তাদের যে সাপোর্ট, তার মাত্রা অন্য বৃটিশদের চাইতে বেশী না হলেও, কোন অংশে কম নয়’।


Your browser doesn’t support HTML5

London Olympics