প্রত্যাবাসন বিষয়ে দুই দিনে ২৩৫টি রোহিঙ্গা পরিবার জানিয়েছেন তাদের মতামত

bd rohingya

মিয়ানমারে সেচ্ছামূলক প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে তালিকাভুক্তদের মতামত নেয়ার দ্বিতীয় দিন ২১ আগস্ট, বুধবার ২১৪টি রোহিঙ্গা পরিবার প্রধান সাক্ষাতকার দিয়েছেন। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এবং বাংলাদেশের শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের দপ্তর গত দুই দিনে মোট ২৩৫টি রোহিঙ্গা পরিবার প্রধানে সাক্ষাতকার নিয়েছেন।
শালবাগান শরণার্থী শিবিরে সাক্ষাতকার শেষে ফেরার পথে বেশ কিছু রোহিঙ্গার সাথে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। রোহিঙ্গা স্বীকৃতি, ভিটেমাটি ফিরে পাওয়া, নাগরিক অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়ায় এ মুহুর্তে মিয়ানমার ফিরে যেতে প্রস্তুত নয় বলে জানিয়েছেন রোহিঙ্গারা।
২২ আগস্ট থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়েছে বাংলাদেশ। শরণার্থী শিবির থেকে ট্রানজিট ঘাটে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৫টি বাস ও ৩টি ট্রাক। যেসব রোহিঙ্গা সেচ্ছায় মিয়ানমার যেতে চাইবেন; তাদের দিয়ে শুরু হবে কাঙ্খিত প্রত্যাবাসন। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রত্যাবাসনে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ আবুল কালাম।
চীন এবং মিয়ানমার দূতাবাসের কর্মকর্তাও কক্সবাজারে উপস্থিত থেকে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করছেন।

মোয়াজ্জেম হোসাইন সাকিল, ভয়েস অফ আমেরিকা, শালবাগান শরণার্থী ক্যাম্প, টেকনাফ, কক্সবাজার।

Your browser doesn’t support HTML5

Rohingya Family