বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে আফগানিস্তানের তালিবান শাসকদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পৃক্ততা এক অনিশ্চিত নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে। এখনও ১০০ জন আমেরিকানকে ঐ দেশ থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা।
ওদিকে, তালিবান কর্মকর্তারা ইঙ্গিত দিয়েছেন যে তাদের নতুন অনভিজ্ঞ সরকার চীন এবং অন্যান্য দেশের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করছে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব জেন সাকি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এখন আর আফগানিস্তানের আকাশসীমা নিয়ন্ত্রণ করছে না। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে ৩১,১০৭ জনকে আনা হয়েছে। প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন উদ্ধার অভিযানে মোট ১ লক্ষ ২০ হাজারের ও বেশি মানুষকে আফগানিস্তান থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে যাকে প্রশাসনের কর্মকর্তারা ইতিহাসের সবচেয়ে বড় উদ্ধার অভিযান হিসাবে বর্ণনা করেছেন।
এছাড়াও বৃহস্পতিবার, একজন তালিবান মুখপাত্র টুইটারের মাধ্যমে জানিয়েছেন যে একজন শীর্ষ তালিবান কর্মকর্তা চীনের এক শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছেন।
1/3Abdul Salam Hanafi, Deputy Director, PO held a phone conversation with Wu Jianghao, Deputy Foreign Minister of the People’s Republic of China. Both sides discussed the ongoing situation of the country and future relations. The Chinese Deputy Foreign Minister said that
— Suhail Shaheen. محمد سهیل شاهین (@suhailshaheen1) September 2, 2021
ঐ গোষ্ঠীটির ইংরেজী-ভাষার একজন মুখপাত্র সুহাইল শাহীন টুইট করেন “চীনের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন যে তারা কাবুলে তাদের দূতাবাস খোলা রাখছে এবং অতীতের তুলনায় আমাদের সম্পর্ক আরও উন্নত হবে।”
এএফপি জানিয়েছেবেইজিং তাৎক্ষণিকভাবে এই তথ্য নিশ্চিত করেনি।
অন্যান্য তালিবান কর্মকর্তারা টুইটারে জানিয়েছেন, তারা ব্রিটেন ও জার্মানির সঙ্গে কূটনৈতিক বৈঠক করছেন। কাতার এবং তুরস্কও নতুন আফগান সরকারকে কাবুলের প্রধান বিমানবন্দর চালু করার বিষয়ে সহায়তা করছে।