তনু হত্যার প্রতিক্রিয়া দেশব্যাপী 

একটি হত্যা প্রথমে সামাজিক যোগাযোগ নেটওয়ার্কে, পরে সংবাদপত্রের পাতায় এরপর টিভির পর্দায়। সর্বশেষ এটা গড়িয়েছে রাজপথে। প্রতিদিন মানব-বন্ধন হচ্ছে সারাদেশে। রোড মার্চের কর্মসূচিও ঘোষণা করেছে গণ জাগরণ মঞ্চ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্রী সোহাগী জাহান তনুকে হত্যা করা হয় কুমিল্লা সেনা নিবাস এলাকায়। তনুর বাবা ইয়ার আলী ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডে চাকরি করেন। ২০শে মার্চের ঘটনা এটি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই হত্যাকে নিয়ে তোলপাড় হচ্ছে শুরু থেকেই।

সেনা অঞ্চলে যেহেতু ঘটনাটি সেজন্য ব্যাপক প্রতিক্রিয়া হয়েছে। আন্তঃ-বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর এক বিজ্ঞটিতে বলেছে, এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত তা খুঁজে বের করতে সেনা বাহিনী পুলিশকে সহযোগিতা করবে। সোহাগী নাট্যকর্মী হিসেবে এলাকায় পরিচিত ছিল। গোয়েন্দা পুলিশকে তনু হত্যার তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা কুমিল্লা গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মঞ্জুর আলম ভয়েস অব আমেরিকাকে বলেন, তদন্ত এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।যেহেতু বিষয়টি নিয়ন্ত্রতি এলাকায় সেজন্য অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে কাজ করতে হচ্ছে। র‌্যাব তনুর মা-বাবা ও চাচাতো বোনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। ঢাকায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, হত্যাকারীকে খুঁজে বের করা হবে যে কোন মূল্যে।

Your browser doesn’t support HTML5

MRC

ঢাকা থেকে মতিউর রহমান চৌধুরীর রিপোর্ট