কক্সবাজারের টেকনাফে র্যাবের সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে ৩ জন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। র্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নিহত ৩জনই চিহ্নিত ডাকাত। এদের মধ্যে একজন ডাকাত সর্দার জকির। অপর দুইজনও জকির বাহিনীর সদস্য। এদের মধ্যে মনির নামক একজনের পরিচয় পাওয়া গেলেও, অপরজনের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি।
কক্সবাজার র্যাব-১৫ এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের শালবন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পার্শ্ববর্তী পাহাড়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানে গেলে জকির বাহিনীর সাথে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এসময় এই ৩ জন র্যাবের গুলিতে নিহত হন। ঘটনাস্থল থেকে ২টি পিস্তল, ২টি লম্বা বন্দুক, ৫টি ওয়ান শুটার ও ২৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে র্যাব।র্যাবের দাবি, নিহত জকির ডাকাতের বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ এবং মাদক সহ ২০টির বেশী মামলা রয়েছে।
Your browser doesn’t support HTML5
কক্সবাজারে কথিত বন্দুকযুদ্ধে ৩ রোহিঙ্গা ডাকাত নিহত
এদিকে মিয়ানমারের কারাগারে সাজা শেষে ২৪ জন বাংলাদেশী নাগরিককে ফেরত দিয়েছে মিয়ানমার সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিপি। মঙ্গলবার দুপুরে মিয়ানমারের মংডুতে উভয় দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে অনুষ্ঠিত এক পতাকা বৈঠকে তাদের হস্তান্তর করা হয়।বিজিপি’র মংডু ৪ নাম্বার সেক্টর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে বিজিবি’র পক্ষে ৯ সদস্য বিশিষ্ট দলের নেতৃত্ব দেন বিজিবি টেকনাফ -২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোহাম্মদ ফয়সাল হাসান খান।মিয়ানমার সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর পক্ষে ৭ সদস্য বিশিষ্ট দলের নেতৃত্ব দেন বিজিপি মংডু সেক্টরের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল জ লি অং। বৈঠকে জানানো হয়, বাংলাদেশী ওই ২৪জন নাগরিক জলসীমা অতিক্রম করার অপরাধে বিভিন্ন সময়ে মিয়ানমার সীমান্ত রক্ষী বাহিনী ও মিয়ানমার নৌবাহিনীর হাতে আটক হয়েছিলেন।