করোনাকালীন সংকট কাটিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে আসছে সুদিন 

করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়লে সংক্রমণ রোধে লকডাউন জারি করে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অনেক দেশ। প্রভাব পড়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের উপর। তাতে গত মার্চ মাসে একের পর এক ক্রয়াদেশ বাতিল ও স্থগিতাদেশ আসতে থাকে।

করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়লে সংক্রমণ রোধে লকডাউন জারি করে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অনেক দেশ। প্রভাব পড়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের উপর। তাতে গত মার্চ মাসে একের পর এক ক্রয়াদেশ বাতিল ও স্থগিতাদেশ আসতে থাকে।

তবে জুন মাস থেকে আবারো তৈরি পোশাক খাত ঘুরে দাঁড়ায়। বাড়তেথাকে রপ্তানি। বর্তমানে তৈরি পোশাক শিল্পে কি পরিস্থিতি জানতে কথা হয় নিপা গ্রুপের চেয়ারম্যান খসরু চৌধুরীর সাথে।

তিনি বলেন-দিন দিন যেভাবে সাড়া পাচ্ছি তাতে আগামী বছর আমাদের জন্য ভাল হবে।

করোনা মহামারির সময় তৈরি পোশাক শিল্প কারখানার শ্রমিকরা কতটা দুশ্চিন্তা গ্রস্থ ছিল?

জানতে চাইলে গার্মেন্টস কর্মী জিয়াসমিন বলেন- আমাদের অফিস যে সময় বন্ধ ছিল মালিক তারও বেতন দিয়েছেন।

অর্থনীতিবীদ আহসান এইচ মনসুর বলেন- তৈরি পোশাক কারখানা গুলো আগের অবস্থায় ফিরে আসতে আরো ৬থেকে ৯ মাস সময় লাগবে।

এদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন এক ভার্চুয়াল সভায় করোনা ভাইরাসের মহামারির ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে রপ্তানির এই বর্তমান ধারা বজায় রাখাতে ইউরোপে তৈরি পোশাকের বাজার ধরে রাখার উপর জোর দিতে ও বাজার খুঁজতে ইউরোপে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা থেকে নাসরিন হুদা বিথীর রিপোর্ট।

Your browser doesn’t support HTML5

করোনাকালীন সংকট কাটিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে আসছে সুদিন