অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে ঐক্যবদ্ধ ভারত গড়ার ডাক


আজ কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে ঐক্যবদ্ধ ভারত গড়ার যে ডাক তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিয়েছিলেন গোটা দেশের বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে, আজকের সেই মঞ্চ থেকে এ একথাই স্পষ্ট হলো প্রধানমন্ত্রী নিয়ে এখনই ভাবতে নারাজ দেশের বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।

আজ কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে ঐক্যবদ্ধ ভারত গড়ার যে ডাক তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিয়েছিলেন গোটা দেশের বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে, আজকের সেই মঞ্চ থেকে এ একথাই স্পষ্ট হলো প্রধানমন্ত্রী নিয়ে এখনই ভাবতে নারাজ দেশের বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ কে পরাস্ত করাই তাদের এখন একমাত্র লক্ষ্য। এ নিয়ে সর্বপ্রথম আজকের সমাবেশে মুখ খোলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স এনসি নেতা তথা জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লা। ব্রিগেডের মঞ্চে ভাষণ দিতে গিয়ে তাঁর বক্তব্য, ‘প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, তা পরে ঠিক করা যাবে। এখন আমাদের সবাইকে একজোট হয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে গদিচ্যূত করতে হবে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বক্তব্য, ‘২০১৯এর ভোট প্রধানমন্ত্রী পাওয়ার জন্য নয়। মোদি, শাহকে তাড়ানোর জন্য নির্বাচন। এই মন্তব্যে সহমত পোষণ করেন অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রী, টিডিপি সুপ্রিমো চন্দ্রবাবু নাইডু। তাঁর বক্তব্য, ‘কোনও প্রধানমন্ত্রীকে বাছতে নয়। ২০১৯এ মোদি, শাহদের দিল্লি থেকে সরাতে ভোটে অংশগ্রহণ করুন। আর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবেগৌড়া স্থির করে দিলেন লড়াইয়ের মূল মন্ত্র। তাঁর কথায়, ‘আমি নিজে যৌথ সরকারে কাজ করেছি। এবারও আমাদের লক্ষ্য একটি স্থায়ী সরকার গঠন। যৌথ সরকার মানেই অস্থায়ী নয়। ভোটের পর সকলে মিলে বসে প্রধানমন্ত্রী ঠিক করা যাবে। এই সরকারই সবচেয়ে মজবুত হবে। সর্বোপরি তৃণমূল কংগ্রেসের আজকের এই ব্রিগেড সমাবেশে আঞ্চলিক নেতাদের বক্তব্যে একাধিকবার সেই বার্তাই উঠে উঠে এলো দেশে ‘গণতন্ত্রের’ পুনঃপ্রতিষ্ঠা।

please wait

No media source currently available

0:00 0:01:06 0:00

XS
SM
MD
LG